পৃথিবীতে কষ্টের অনেক ধরন আছে। কিন্তু সব ধরনের কষ্টের জন্য কষ্টের ছবি বা কষ্টের কবিতা আসে না। কেউ যদি কষ্টের পিক খুজে তাহলে বুঝে নেওয়া যায় ৯০% শিউর সে প্রেম ভালবাসা ঘটিত কষ্টের জন্যই এমন ছবি খুজছে।
অনেকে আছে কষ্ট না পেলেও প্রোফাইলে কষ্টের পিকচার আপলোড দিয়ে থাকে। এজন্যও অনেকে মন খারাপের ছবি ডাউনলোড করতে চাই।
কারন যেটাই হোক, আপনি যদি কষ্টের পিক বা ছবি খুজে থাকেন তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য। আমি এই পোস্টে অনেক গুলো কষ্টের ভাল মানের পিক আপলোড দিচ্ছি।
|
কষ্টের পিক |
|
কষ্টের পিক |
|
কষ্টের পিক |
|
কষ্টের পিক |
|
কষ্টের পিক |
|
কষ্টের পিক |
নেটে অন্যদের সাইটে মন খারাপ করা ছবি পেলেও দেখবেন সেগুলোর বেশির ভাগের মান খুবই খারাপ। ফেটে যাওয়া ছবি, অনেক পুরাতন ছবি থাকে। আমি চেষ্টা করেছি ভালো মানের কষ্টের পিক এই পোস্টে শেয়ার করতে। বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ছবি গুলো পাবেন। যেমন
- ছেলেদের কষ্টের ছবি
- মেয়েদের কষ্টের ছবি
- কান্নার পিক
- একাকি ছবি
- ভালোবাসার কষ্টের পিক
- কষ্টের পিক ডাউনলোড ফ্রি
- ছেলেদের একাকি কার্টুন পিক
আবেগের বিভিন্ন রকমের কষ্টের পিক ছবি ফ্রি ডাউনলোড
এই পোস্টে আমি বেশি ছেলেদের জন্য কষ্টের ফটো দিয়েছি। মেয়েদের কষ্টের পিকচারের জন্য আলাদা পোস্ট আছে যেখানে শুধু মেয়েদের কান্নার ছবি, লেখা ছবি, কষ্টের ছবি আপলোড দেওয়া আছে। আপনি মেয়ে হয়ে থাকলে আর এসব ছবি চাইলে আপনি সেই পোস্ট দেখে আসতে পারেন।
লিঙ্কঃ
|
কষ্টের পিক কার্টুন |
|
কষ্টের পিক কার্টুন |
|
কষ্টের পিক কার্টুন |
|
কষ্টের পিক কার্টুন |
|
কষ্টের পিক ছেলে কার্টুন |
|
কষ্টের পিক ছেলে |
|
একা কষ্টের পিক |
|
খুব কষ্টের পিক চার |
|
কষ্টের পিক ছবি |
|
মন খারাপ একলা বালক |
|
কষ্টের পিকচার |
|
কষ্টের ছবি ছেলে |
|
ব্রেকাপ ছবি |
|
কষ্ট |
|
কষ্ট |
|
ছেলেদের কষ্ট |
|
কষ্টের জীবন |
|
কষ্ট পাওয়া মন |
|
ছেলেদের কষ্টের পিক |
|
ছেলেদের কষ্টের পিক ডাউনলোড
|
|
ছেলেদের কষ্টের পিক ডাউনলোড |
|
ছেলেদের কষ্টের পিক ডাউনলোড |
একাকি কষ্টের পিক
খারাপ লাগলে আমরা নিজেদেরকে একাকি রাখতে বা ভাবতেও পছন্দ করি। তখন কোন এক কারনে নিজেকে একাই মনে হয়। চারিদিকে অনেকেই আছে কিন্তু সবার মধ্যে নিজেকে একা লাগে। খারাপ লাগে কষ্ট লাগে। এমন একাকি কষ্টের কিছু পিক পাবেন এই পর্বে।
ভালোবাসার কষ্টের পিক ওয়ালপেপার
আমি শুরুতেই বলেছিলাম কষ্টের অনেক রকম আছে। মা বাবা বকেছে বা রেজাল্ট খারাপ হয়েছে কিংবা জব পাননি এমন কষ্টের জন্য ইমোশনাল ছবি কম মানুষ ই খুজে। মূলত ভালোবাসার কষ্টের জন্যই যুবক কিশোর এমন ছেলেরা মেয়েরা ভালোবাসার কষ্টের পিক ডাউনলোড করার জন্য খুজে থাকে।
|
ভালোবাসার কষ্টের পিক ওয়ালপেপার |
|
ভালোবাসার কষ্টের পিক ওয়ালপেপার |
|
ভালোবাসার কষ্টের পিক |
|
ভালোবাসার কষ্টের পিক ওয়ালপেপার |
কষ্টের পিক ডাউনলোড - লেখা ছবি
কষ্টের ছবি পিকচার ডাউনলোড করে অনেকে ফেসবুকে স্ট্যাটাস হিসাবে শেয়ার দিয়ে থাকে অনেকে আবার ইনবক্সে প্রিয়জন কে দিয়ে থাকে এসব ছবি। আপনি চাইলে নেট থেকে এসব ছবি ডাউনলোড না করে নিজেও সুন্দর ছবি বানাতে পারেন। কিভাবে ছবির উপর সুন্দর ডিজাইন লেখা যায় সেটা নিয়ে আমাদের পোস্ট আছে সেই পোস্ট দেখে চেষ্টা করলে পেরে যাবেন হইতো।
|
কষ্টের পিক ডাউনলোড |
|
কষ্টের পিক ডাউনলোড |
|
কষ্টের পিক ডাউনলোড |
|
কষ্টের পিক ডাউনলোড |
|
কষ্টের লেখা পিক |
|
কষ্টের লেখা পিক |
|
কষ্টের লেখা পিক |
|
কষ্টের লেখা পিক |
কষ্ট নিয়ে ফেসবুক স্ট্যাটাস পোস্ট পিক
জীবনে যেমন সুখ-দুঃখ আছে তেমনি হাসি-কান্না ও আছে।এমন কোন মানুষ বলতে পারবেনা তার জীবনে কোন কষ্ট নেই।।আর আমরা এই কষ্ট গুলো নিজের আপন, কাছের মানুষ আর ভালোবাসার মানুষের থেকে পেয়ে থাকি।
যে যত বেশি কাছের হয় আমরা তার দেওয়া কষ্ট গুলো থেকে ঠিক তত বেশি নিখুঁত ভাবে কষ্ট পাই।আমরা আমাদের প্রিয় মানুষের একটু অবহেলা,একটু খারাপ ব্যবহারে অনেক বেশি কষ্ট পাই যে কষ্ট গুলো আমাদের মনে খুব বেশি প্রভাব ফেলে।
মাঝে মাঝে এমন সময় আমাদের আসে কোন কাজে মন বসে না।খেতে ভালো লাগেনা,ঘুম হয়না,নিজের পছন্দের কাজ গুলোও বিরক্ত লাগে।হতাশ লাগে।নিজের কথা বলার মতো কোন প্রিয় মানুষ খুঁজে পাওয়া যায় না। আর সব থেকে বড় কথা হলো নিজেকে বোঝার মতো মানুষ পাওয়া যায় না।
যে আমার কষ্ট গুলো আমার মতো করে বুঝবে আমাকে বুঝবে।আমার ভালোলাগার কথা ভেবে আমাকে ভালোরাখার কথা ভেবে আমার জন্য কিছু করবে।এমন মন খারাপের সময় নিজের একাকীত্ব তখন নিজেকে আরো বেশি শেষ করে দেয়।
অনেকে নিজের কষ্ট গুলো কে আড়াল করে রাখতে পছন্দ করে।নিজের ভিতর নিজে শেষ হয়ে যায়।তবুও কাউকে নিজের জমানো কষ্টের কথা বলা হয়না।কাউকে বুঝতে দেওয়া হয়না কতোটা কষ্ট বয়ে বেড়াতে হচ্ছে।
ভালোবাসা যেমন প্রকাশে বাড়ে তেমনি কষ্ট গুলো প্রকাশে কমে।নিজের ভিতর কষ্ট জমিয়ে রাখলে কখনো ভালো থাকা যায় না।হাসি খুশি থাকা যায় না। জীবন টাকে উপভোগ করা যায় না। নিজের ভিতরের কথা গুলো কাউকে বলতে পারলে মন হালকা হয়।আর নিজের ভিতর চেপে রাখলে সে কষ্ট জমতে জমতে ডিপ্রেশনে চলে যেতে হয়।তাই মনের কষ্ট গুলো জমিয়ে না রেখে কোন না কোনভাবে প্রকাশ করা উচিৎ।
মানব জীবনে সুখ দুঃখ থাকবেই। কেউ যেমন চিরস্থায়ী সুখী নয় আবার কেউ চিরস্থায়ী দুঃখী নয়।ভাগ্যের পরিহাসে কেউ কেউ দুঃখের সাগরে ভেসে যায়।
তাই চেষ্টা করতে হবে দুঃখ কে নিজের জীবনে স্থানীভাবে না গেঁথে ছোট ছোট ভালোলাগা সুখ উপভোগ করা।জীবনে কষ্ট না থাকলে সুখের কোন মূল্য থাকতো না।কষ্টের সময় আসে বলেই আমরা সুখ আনন্দ এতো সুন্দর ভাবে উপভোগ করতে পারি।
কষ্ট গুলো আমরা নিজের অজান্তেই নিজের ভিতর বয়ে বেড়াতে পছন্দ করি।আমাদের ভালোলাগার রেশ একটা সময় শেষ হয়ে গেলেও কষ্টের রেশ সহজে শেষ হয়না।
জীবনের একটা ভালো লাগার সময় মনে করে আমরা খুব কমই সেই ভালো লাগা উপভোগ করি,আনন্দ পাই।কিন্তু খুব ছোট কষ্টও আমরা মনে পুশে রেখে বছরের পর বছর একই রকম কষ্ট পাই কিংবা সেই কষ্ট পরবর্তী তে আরো বেশি পাই।
আপন মানুষের দেওয়া কষ্ট গুলো সহজ ভাবে নেওয়া যায় না।আবার এই কষ্টের মূল্য না বোঝার জন্য, একে অপরের কষ্ট কে উপলব্ধি না করার জন্য অনেক সম্পর্ক নষ্ট হয়ে যায়। একজন আরেকজনের থেকে দূরে চলে যায়।
আর বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়াতেও অনেক মিম,ছবি,লেখা শেয়ার করেও নিজের কষ্ট অনেকে কমানোর চেষ্টা করে।আর আমরা মন খারাপের পোস্ট,ছবি,লেখা গল্প খুব বেশি পছন্দ করি।কেউ মন খারাপ নিয়ে পোস্ট করলে হুমড়ি খেয়ে লাইক,রিয়েক্ট,কমেন্টে ব্যস্ত হয়ে পরি।
আবার অনেকে নিজের মনের কথা গুলো সাজিয়ে গুছিয়ে লিখতে পারিনা।কিন্তু অন্যদের এমন অনেক লেখা আমরা পাই যে লেখা গুলো আমাদের নিজেদের মনের কথা, আবেগ,ভালোবাসা, দুঃখ কষ্টের সাথে মিলে যায়।
কষ্ট পেলে কি করবেন?
কষ্ট পেলে আপনার উচিৎ কি কারনে কষ্ট পেয়েছেন সেটা খুজে বের করা, এরপর নিজেকে প্রশ্ন করা ঐ কারনে আপনার কষ্ট পাওয়া উচিৎ কিনা। পৃথিবীতে এমন অনেক কিছু ঘটে, এমন অনেক মানুষ আছে যাদের জন্য আমাদের কষ্ট পাওয়া তো দূরের কথা তাদের জন্য সময় খরচ করাও আমাদের জন্য বোকামি। সময় চলে যায় এরপর অনেকে এটা বুঝতে পারে, কিন্তু বুঝলেও সেই চলে যাওয়া সময় আর খুজে পাওয়া হয় না।
আপনার উচিৎ ভেবে দেখা আপনি কি আপনার মা বাবার জন্য কষ্ট পাচ্ছেন? তাদের কাজ তাদের জীবন কে সহজ করতে না পারার জন্য আপনার খারাপ লাগতিছে? নাকি কয়েক মাস কিংবা ২/১ বছরের সম্পর্কের কোন মেয়ের জন্য কষ্ট পাচ্ছেন?
প্রেমের সম্পর্কে কষ্ট পাওয়া খুবই স্বাভাবিক তবে যারা বুদ্ধিমান তারা কষ্ট নিয়ে পড়ে থাকে না। তারা অতিত কে অতিতে রেখে সামনে চলে।
আপনি যার জন্য কষ্ট পাচ্ছেন সে কিন্তু কষ্ট নিয়ে পড়ে থাকে না। সে ঠিকি তার সব কাজ করে ফেলে। আপনি কেন সব কিছু ফেলে রেখে দুঃখ বিলাশ করবেন? সময় চলে যাবে সে এগিয়ে যাবে আর আপনি আবেগ নিয়ে পড়ে থাকবেন? দিন শেষে আপনিই আপনাকে গাধা বলে গালি দিবেন হইতো।
তাই কষ্ট পেলে মন ভালো করার একটা উপায় হলো বাইরে চলে যাওয়া, হাটা হাটি করা, ফ্রেন্ডের সাথে গল্প করা, টাকা থাকলে কোন হোটেলে ঢুকে পছন্দের কোন খাবার খেলেও অনেকের মন ভাল হয়ে যেতে পারে।
মন ভালো রাখার টিপস
অস্বস্তিকর সত্যের মেনে নিতে শিখুন
মনের শান্তি খুঁজে পাওয়া প্রতিটি অস্বস্তিকর আবেগ বা চিন্তা মুছে ফেলার বিষয়ে নয়। অস্বস্তি এবং উদ্বেগকে অসাড় করা, দমন করা এবং এড়ানো সবকিছুকে আরও খারাপ করে তুলবে। আপনার অনুভূতি থেকে দৌড়াবেন না বা বিচার করবেন না। পরিবর্তে, সহানুভূতিশীল এবং কৌতূহলী হন। কখনও কখনও, কেবল নিজেকে এটির মতো কল করার অনুমতি দেওয়া আপনাকে দুর্দান্ত স্বস্তি অনুভব করতে দেয়।
আপনি যাদের ভালবাসেন এবং বিশ্বাস করেন তাদের সাথে সংযোগ করুন৷
আপনি একা জীবন করতে পারবেন না। সময়কাল। সুস্থ সম্পর্ক একটি স্থির মন এবং সামগ্রিক সুস্থতার ভিত্তি। আপনি মানুষ প্রয়োজন. আপনি যখন চাপ, উদ্বিগ্ন এবং একাকী বোধ করেন, তখন এমন একজনের কাছে যান যিনি আপনার কথা শুনবেন, আপনাকে ভালোবাসবেন এবং আপনার সাথে থাকবেন। মানব সংযোগ সেই নিম্ন-গ্রেডের উদ্বেগের সবচেয়ে শক্তিশালী প্রতিষেধকগুলির মধ্যে একটি যা আপনার মনের শান্তি কেড়ে নিতে পারে।
সক্রিয় থাকুন
আপনার শরীর থেকে স্ট্রেস বের করার অন্যতম সেরা উপায় হল সক্রিয় থাকা। ভারোত্তোলন. সাইকেল চালান। একটি দলে যোগ দিন। আপনি সক্রিয় হতে পারেন যা কিছু করুন. ব্যায়াম আপনার মনকে পরিষ্কার করবে এবং অন্য কিছুর বিপরীতে আপনার শরীরকে সুস্থ করে তুলবে।
বই পড়ুন
আপনার মানসিক স্বাস্থ্য গুরুত্বপূর্ণ। অর্ডার করুন আপনার অতীতের মালিক, আজই আপনার ভবিষ্যত পরিবর্তন করুন!
আমি আমার বাড়ির জিমে ওজন তুলতে এবং হাস্যকর দুঃসাহসিক কাজের জন্য আমার বাচ্চাদের সাথে জঙ্গল ও খাঁড়িতে বাইরে যেতে পছন্দ করি। আমি জুজিৎসু ক্লাসে যেতে, চার্চ-লিগ বাস্কেটবল খেলতে এবং দীর্ঘ সাইকেল চালাতে পছন্দ করি। আপনার জন্য, এটি উঠানে ফুটবল খেলা, রোয়িং মেশিনে পিষে ফেলা বা হাইকিং হতে পারে। সর্বোত্তম ব্যায়াম পরিকল্পনা যা আপনি করবেন।
বাইরে সময় কাটান।
যখনই সম্ভব বাইরে থাকুন। ঠান্ডা হলে একটি কম্বল নিন বা খুব গরম হলে শর্টস পরুন। তবে বাইরে যাও। প্রকৃতি আপনার হৃদয়, মন এবং শরীরের জন্য নিরাময় এবং পুনরুদ্ধারকারী। আপনার খালি পা ঘাসে রাখুন, পাখির কথা শুনুন, একটি হাইক করুন, একটি হ্রদ বা নদীর ধারে বসুন এবং শুধু বাতাসে শ্বাস নিন।
ঘুম
প্রতি রাতে পূর্ণ সাত থেকে নয় ঘন্টা ঘুম পাওয়া হাস্যকরভাবে গুরুত্বপূর্ণ কারণ ঘুম অনেক স্বাস্থ্য সমস্যা ঠিক করে- যার মধ্যে চাপ এবং উদ্বেগ রয়েছে। ঘুম প্রায় একটি রূপালী বুলেট হিসাবে আপনি পেতে পারেন কাছাকাছি.
আপনার চিন্তাভাবনা ঘুরতে থাকায় ঘুমাতে সমস্যা হলে, ঘুমানোর এক ঘন্টা আগে একটি উইন্ড-ডাউন রুটিন তৈরি করুন যেখানে আপনি প্রযুক্তি বন্ধ করুন, আলো ম্লান করুন, আরামদায়ক স্নান করুন, বিশুদ্ধ পরিপূরক গ্রহণ করুন (ঔষধ নয়), ভাল পড়ুন বই, এবং ধ্যান এবং আপনার মন শান্ত সাহায্য জার্নাল.
ভালো করে খান।
ঘুমের পাশাপাশি পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার স্বাস্থ্যের একটি মৌলিক স্তম্ভ। "মানসিক স্বাস্থ্য" এবং "শারীরিক স্বাস্থ্য" বলে কিছু নেই। এটা সব শুধু স্বাস্থ্য. এবং খাদ্য আপনার মেজাজ, সেইসাথে আপনার শরীরের কার্যকারিতা, প্রতিক্রিয়া এবং পুনরুদ্ধারের ক্ষমতার উপর সরাসরি প্রভাব ফেলে। চিনি এবং প্রক্রিয়াজাত খাবার এবং অন্যান্য আবর্জনা সমৃদ্ধ একটি খাদ্য আপনার উদ্বেগের মাত্রায় উল্লেখযোগ্যভাবে অবদান রাখবে। আপনার যে একটি দেহ আছে তার ভাল স্টুয়ার্ড হোন এবং ভাল খান।
ক্ষমা করতে শিখুন
অমীমাংসিত দ্বন্দ্ব উদ্বেগের একটি বিশাল উত্স হতে পারে। তারা আপনাকে যে আঘাত করেছে তার জন্য আপনাকে কি ক্ষমা করতে হবে? আপনার কি এমন ভুলের জন্য নিজেকে ক্ষমা করতে হবে যা আপনাকে পীড়িত করে? ক্ষমাহীনতা তিক্ততার দিকে নিয়ে যায়, এবং বলা হয়েছে যে তিক্ততা হল সেই বিষ যা আমরা পান করি এই আশায় যে অন্য কেউ মারা যাবে। তিক্ততা বা ক্রোধের ইট বহন করবেন না। ইট নিচে সেট করুন. ক্ষমা করতে বেছে নিন.