মেয়েদের কষ্টের পিক, স্ট্যাটাস এবং ছবি ডাউনলোড। মেয়েদের জন্য ইমোশনাল কষ্টের পিকচার।

মেয়েদের কষ্টের পিক ছবি ডাউনলোড । মেয়েদের মন খারাপের কষ্টের কান্নার ফটো

আমি হাসতে হাসতে এক আকাশ সমান
অভিমান লুকিয়ে রাখতে জানি!

টাইপোঃ ইমরান

মেয়েদের কষ্টের পিক
মেয়েদের কষ্টের পিক


আজকের এই আমিটার নতুন করে কিছু আর হারিয়ে ফেলার ভয় নেই,
কাউকে আপন করে পাওয়ার কোন আকাঙ্খা নেই।
কারো প্রতি কোন অভিযোগ নেই, কারো প্রতি কোন দায়বদ্ধতা নেই।
চলছে সব কিছু আপন গতিতে,
বেশ ভালো আছি আজকাল, আলহামদুলিল্লাহ।
*অতিরিক্ত আকাঙ্খা মানুষকে অতিষ্ঠ করে দেয়,
পার্থিব জীবনের সুখ গুলো নষ্ট করে দেয়।
~~অরণ্য...!
অরণ্যের মরুভূমি

মেয়েদের কষ্টের পিক
মেয়েদের কষ্টের পিক

আজ যে তোমার কাছে প্রয়োজনের প্রিয়জন,
যেনে রেখো একদিন সেও হবে কারো না কারো
কাছে আপনজন।
লেখা: অবন্তী


মেয়েদের কষ্টের পিক
মেয়েদের কষ্টের পিক

মেয়েদের কষ্টের পিক
মেয়েদের কষ্টের পিক

মেয়েদের কষ্টের পিক
মেয়েদের কষ্টের পিক

মেয়েদের কষ্টের পিক
মেয়েদের কষ্টের পিক

মেয়েদের কষ্টের পিক
মেয়েদের কষ্টের পিক


কষ্টের পিক মেয়ে 

মেয়েদের কষ্টের পিক
মেয়েদের কষ্টের পিক

কষ্টের স্ট্যাটাস

কিছু কিছু মানুষকে দেখবেন এরা সবসময় একা থাকে। কারও সাথে তেমন একটা কথা বলে না। খুব সহজে কারও সাথে মিশে না। তবে এরা যাদের সাথে মিশে তাদের সাথে অনেক বেশি মিশে যায়। নিজের সবকিছু তাদের সাথে অকপটে বলে ফেলে।
বেশির ভাগ ক্ষেএেই তাদের ফোন সাইলেন্ট মোডে থাকে। এই নিয়ে সবার কাছে বেশ কথাও শুনতে হয়। তবুও তারা এই অভ্যাস পরিবর্তন করে না। মোবাইলে কারও সাথে বেশিক্ষণ কথা বলতে তাদের ভালো লাগে না। তবে বিশেষ কিছু মানুষের ক্ষেএে এটা আলাদা। তারা তাদের সাথে কথা বলতে খুব আনন্দবোধ করে এবং তাদের সাথে সবসময় অনেক বেশি কথা বলতে চায়।
তারা দুঃখ বিলাসী হয়। কোন কারণ ছাড়াই হুটহাট তাদের মন খারাপ হয়ে যায়। কোন এক অজানা কারণে বেশির ভাগ ক্ষেএেই তাদের মন খারাপ থাকে। তাদের প্লে-লিষ্টে বেশির ভাগই স্যাড সং থাকে। তারা স্যাড সং শুনতে এবং ফেইসবুকের নিউজফিডে স্যাড পোষ্ট করতে বেশি ভালোবাসে। আশে পাশের অনেকেই হয়ত ভেবে নেয় তারা ছ্যাকা খেয়ে ব্যাকা হয়ে গেছে। কিন্তু সত্যিটা হলো তাদের কেউ কেউ কখনো কোন রিলেশনই করেনি।
অন্ধকার তাদের খু্ব পছন্দ। বেলকোনিতে দাঁড়িয়ে একা একা আকাশ দেখা কিংবা নিজের রুমে অন্ধকারে একা একা থাকতে তারা বেশি ভালোবাসে। খু্ব বেশি মানুষ তাদের পছন্দ নাহ। বাসায় বেশি মেহমান আসলে তারা কিছুটা বিরক্তবোধ হয়। তারা তাদের কাছ থেকে নিজেকে আড়াল করে রাখতে চায়। এভাবে থাকতেই তাদের ভালোলাগে।
আসলে এই মানুষগুলোর নিজস্ব একটা জগৎ থাকে। তারা তাদের মতো ভাবতে, তাদের মতো চলতে, তাদের মতো থাকতে বেশি পছন্দ করে। আশে পাশের অনেকেই হয়ত তাদেরকে অহংকারী ভাবে। কিন্তু আসলেই এরা অহংকারী নয়। আপনি যদি একবার তাদের সাথে মিশে যেতে পারেন দেখবেন তারা একটুও অহংকারী নয়। তারা মানুষকে অনেক বেশি ভালোবাসতে জানে, অনেক বেশি সম্মান করতে জানে।কিন্তু তাদের সাথে মিশতে পারাটাই কঠিন। তাদেরকে অহংকারী ভেবে দূরে ঠেলে দেওয়াটাই সহজ। কিন্তু তবুও তারা কোন অভিযোগ করে না। নিজেই ভেতরে ভেতরে কষ্ট পায়। কারণ তারা তো এমনই। অভিযোগ নয় তারা অভিমানী।

লেখা - মেহেদী হাসান

মেয়েদের কষ্টের পিক







Meyeder Koster Pic Download










Love Koster Pics For Girls Bangla








Bangla Koster Photos New Collection





জীবনে একটা পার্মানেন্ট বন্ধু থাকা খুবই দরকার
যার কাছে নিজেকে সবসময় খোলা আকাশের
মত মুক্ত করে রাখা যায়-সারা দিনের জমানো কথাগুলো সন্ধ্যা নামলেই তার কাছে মন খুলে
বলা যায়,
হ্যাঁ জীবনে এমন একটা পার্মানেন্ট বন্ধু থাকা দরকার
যে মানুষটা আসা-যাওয়ার মিছিলে ছেঁড়ে না গিয়ে আমার হাতটি শক্ত করে ধরে বলবে ভয় নেই আমি তো আছি!!-
কলমেঃ তুষার কান্তি

অন্যের কাছে নিজেকে যতো বেশি প্রকাশ করবেন
ঠিক ততোটুকু অবহেলিত হবেন,
আর প্রকাশ যতো কম হবে,গুরুত্ব ততো বজায় থাকবে।
~ মাহমুদা হাবিব 🥀

তুমি যাকে প্রাক্তন বলছো, 
সে আজ কারও বর্তমান। 
লেখা–©® তারিক আনোয়ার

একটা মানুষ যখন আপনার কাছে সময় চায়,আপনার কাছে সামান্য একটু গুরুত্ব পেতে চায়,সেই মানুষটাকে অন্তত অপেক্ষায় রাখবেন না।
তাকে গুরুত্ব দিতে না পারেন,সময় দিতে না পারেন,অন্তত অপেক্ষায় রাখবেন না।
মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়ে তাকে দিনের পর দিন অপেক্ষা আর অবহেলায় ফেলে রাখবেন না।
যে মানুষটা আপনাকে খুব গুরুত্ব দেয়,আপনার কাছে সেই মানুষটা বিনিময়ে একটু সময় চায় বলেই আপনার প্রাধান্য তার কাছে সবচেয়ে বেশি।
মানুষটাকে আপনার ভালো নাও লাগতে পারে,মানুষটাকে আপনার অপছন্দ হতে পারে কিংবা মানুষটার প্রতি আপনার আগ্রহ না থাকতে পারে, এটা অস্বাভাবিক কিছু নয়।
কিন্তু তাই বলে মানুষটাকে অপশন হিসাবে রাখার কোনো অধিকার আপনার নেই।
আপনি মানুষটাকে সরাসরি ‘না’ বলে দিতে আপনার কোনো সমস্যা থাকার কথা নয়, যদি মানুষটাকে আপনার সত্যি ভালো নাই লাগে।
কিন্তু দিনের পর দিন মানুষটাকে মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়ে, লোকদেখানো ভালোবাসার ফাঁদে ফেলে অবশেষে তার থেকে দূরত্ব বাড়িয়ে কিংবা অবহেলা ছুঁড়ে মারার তো কোনো অধিকার আপনি রাখেন না।
যে মানুষটা আপনার সাথে সামান্য একটু কথা বলার জন্য, আপনার কাছে একটু অধিকার পাওয়ার জন্য তীব্র আগ্রহ নিয়ে বসে থাকে,সেই মানুষটাকে নিজের অপশন হিসাবে রেখে আপনি হয়তো সাময়িক আনন্দ পেতে পারেন।কিন্তু যে মানুষটা আপনার দেয়া মিথ্যা প্রতিশ্রুতিতে দিনের পর দিন খাওয়া দাওয়া বাদ দিয়ে, নির্ঘুম রাত কাটিয়ে চোখের নিচে কালো দাগ ফেলে দেয়,সেই মানুষটার যন্ত্রণাটুকু উপলব্ধি করার সাহস আপনার আছে?
নিশ্চয়ই নেই।
মানুষটা আপনার কাছে সময় চায়,গুরুত্ব চায় আপনার উপর অধিকার চায়।
কোনো মিথ্যা আশ্বাসে কিংবা অপশন হয়ে থাকতে চায় না।
আমি স্বীকার করছি;অপেক্ষা হচ্ছে ধৈর্যের বহিঃপ্রকাশ। দীর্ঘ অপেক্ষার পর যে জিনিস পাওয়া যায়, তার মূল্য অনেক।কিন্তু দীর্ঘ অপেক্ষার পরও যখন প্রাপ্তির খাতা শুন্য থাকে, তার যন্ত্রণার ভয়াবহতাও কিন্তু কম নয়।
মনে রাখবেন,
আজ যাকে দিনের পর দিন অপেক্ষায় রাখছেন,সেও একদিন ঠিকই বুঝে যাবে। আপনার মিথ্যা প্রতিশ্রুতে তার হৃদয় আর পুলকিত হবে না।
আপনার থেকে ঠিকই একদিন নিজেকে গুটিয়ে নিবে,আপনাকে গুরুত্ব দেয়াও বাদ দিবে।
অপেক্ষায় থেকে থেকে,তার হৃদয় হবে পাথরের মতো শক্ত।
তখন আর শত মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়েও তার হৃদয় গলাতে পারবেন না।
গুরুত্ব দিতে দিতে আপনার অবহেলার মাত্রা বাড়িয়ে দিলে,একদিন ঠিকই তার কাছে আপনিও গুরুত্বহীন হয়ে পড়বেন।
কেননা অতি গুরুত্বে -দূরত্ব বাড়ালেই, প্রিয় মানুষটাকে হারিয়ে ফেলার সম্ভাবনাটাই সবচেয়ে বেশি থাকে।
লেখায়ঃ Md. Fahad Mia

কখনো কাউকে কথা বলতে বাধ্য করবেন না,
কারণ সদইচ্ছা না থাকলে কোনো সম্পর্কই বেশি দূর গড়ায় না।
~ মাহমুদা হাবিব 🥀
Next Post Previous Post