Alone Status Bangla : Bangla Facebook Status Images Download
Bangla Facebook Status Images Download | Alone Heart Touching FB Bangla Status 2024
সবাই বাঁচে,খুব ভালোভাবেই বাঁচে।
মরে যায় শুধু স্বপ্নগুলো।
➤কি হবে জীবনে এতো পারফেক্ট মানুষ খুঁজে.! য
দি সেখানে ভালোবাসাই না থাকে.!
আরো কিছু আছে বাকি,
তা না হলে কি আর আমি
ফেলে আসা পথে চেয়ে থাকি!
- রনি
লেখকঃ- ফয়সাল আবছার।
হৃদয়ে ধুলো জমে, সেকেন্ড শেষ;
নীলচে তোমার কাজল-কালো কেশ;
মাথা থেকে পা পর্যন্ত, শুধু অপেক্ষা;
অথচ, স্মৃতির অতলে ডুবে আছি।
মৃত্যু ছাড়া রেহাই নেই।
তুমি কখন ভালোবাসি বলতে বলতে না ভালোবাসাটা শুরু করে দিলে আমি বুঝতেই পারিনি।
আমি তোমার খেয়ালে এতটাই মগ্ন ছিলাম যে,
ফুরিয়ে যাবো নদীর মতো,
মিশে যাবো মহা সমুদ্রে,
হারিয়ে যাবো কালের অতল গহব্বরে।
তারপর একদিন, তুমি,
আমাকে মনে করে অচেনা নদীর ধারে বসবে,
ভাসবে কোন এক ক্লান্ত স্মৃতির জোয়ারে!
Alone Status Bangla Pictures Download
Bangla Sad Kobita
লেখায়ঃ-এ.জি.অংক
আপন-স্বজন আসলে আমি ছিলাম রঙ্গ উল্লাসে।
যাই মন চাইতো তাই করতাম আমি অবিলাসে,
হঠাৎ একদিন আসলো মনে আমার কঠোর ঝড়ে।
আমার মনের সব আনন্দই গেলো কষ্টের কালো আধারে!
সকাল থেকে রাত অবধি কাটে দুঃখ কষ্টের সনে।
এখন আর দিনকাল কাটাতে না পারি আনন্দে,
সারাদিন যে কাটে এখন আমার দুঃখ কষ্টের নীরে।
সারাদিনই ছুটে চলি সুখের পিছুপিছু।
পাই যদি ক্ষানিকটা সুখ অল্গ হলেও কিছু,
এখন আর পারি না খেতে দুমুটু ভাত।
একবেলা খেতে গেলে আরেক বেলায় পেটে হাত।।
ছিলাম আমি হাসি খুশি ছিলাম আনন্দ মহলে,
এখন আছি আমি দুই নয়নের অশ্রুজলে।
সেই সন্ধা রাত থেকে কথা বলা,দুজন দুজনকে দেখা,অনুভব করা,হাজারও অনুভূতি প্রকাশ
সব কিছুকে খুব গভীর ভাবেই মিস করি
তোমার সাথে শেষ কথা বলার সময় তোমাকে বিদায়টা জানানো হয় নি
কারন আমি তো তখনও জানতাম না আমাদের আর কখনও কথাই হবে না
অনেক রাগ করেছিলে সেইদিন সাথে অভিমানটাও ছিল খানিকটা
আচ্ছা যদি ছেড়ে না গিয়ে রাগ,অভিমানের পর্বটা আরোকটু ভারি করলে কি এমন হতো
তুমিতো জানতে তোমায় ছাড়া আমি কতটা স্বত্তাহীন হয়ে পড়ি
তাই তুমি ছেড়ে যাওয়ার পর সত্যি আমি স্বত্তা বদল করে নিয়েছি
গভীর রাতে সারা পৃথিবী যখন নিরব অন্ধকার হয়ে আসতো কাঁদতে কাঁদতে বালিশ ভিজিয়ে ফেলতাম
দিনের পর দিন পাগল হয়ে ছুটেছি একটু যোগাযোগ করার জন্য
তোমাকে নিয়ে দুঃখ করতে করতে মাইগ্রেনের রোগটাও বাধিয়ে নিয়েছিলাম
তারপর একদিন জানতে পারলাম তুমি নাকি বদলে গেছো, ব্যস্ত হয়ে পড়েছ, তোমার নাকি খোঁজ নেয়ার নতুন মানুষ হয়েছে
সেদিনের পরই শুরু হলো আমার নতুন জীবনের গল্প
অতিরিক্ত টেনশনে ছোখের নিচটায় প্রচণ্ড কালো দাগ পড়েছিল
শষা ঘষে সবার আগে সব দাগ তুলে ফেলেছি
গভীর রাতে তোমাকে মনে পড়ার ভয়ে গল্প উপন্যাস পড়তে পড়তে কখন যে ঘুমিয়ে যেতাম টেরই পেতাম না
সারাদিন বন্ধুদের আড্ডায় কেটে যেত আর
বিকেল বেলায় মন খারাপের সময়ে ঘরে বসে না থেকে প্রকৃতির মাঝে যেতাম আমার কবিতার দু-একটা শব্দ খুঁজতে
তাও মাঝেমাঝে তোমাকে খুব মনে পড়ে
তখন আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকি আর ভাবি একসাথে নাইবা থাকতে পারলাম আকাশ তো একটাই মন কাঁদলে না হয় আকাশ পানে চেয়ে খুজে নেব তোমায়
***স্বত্তা বদল***
©জান্নাতুল নাঈম
তোমার আমার এক বিছানা
যখন বদল হয়ে যায়,
চাওয়ার টানে পাওয়ার মানে,
ক্রমে বদলে যায়,
তখন বিশ্ববাসী অনেক দেখে,
আকাশ কেটে ছবি আকে,
সমাজে রং বদল হয়।
বৃষ্টি নামে রোদ্দু সাথে,
পিছন থেকে প্রথম সে ডাক,
আজ সে মাঠের ঘাস মরেছে,
সময় ছোটে পাবার আশায়,
আমি ছুটি আমার নেশায়,
যেনো সটাং দাঁড়াই অগ্নি শাপে,
দেখব স্বপ্ন ভালো থাকার,
মাথায় বুকে এক হাহাকার,
প্রেমের বাধন চাওয়ার ঊর্ধ্বে,
চোখ বুজলেই ঘোর গর্তে,
মনের কথা মনই বলে,
আজ কবিতা সমাজ থই জলে।
সময়ের সাথে সাথে গাছে পাতা ছিল যতো,
বৃষ্টির ফোটা পড়ে,
জল ভেজা দিনে শহরের বুকে কতো,
সময়ের কাটা ঘোরে,
যা ছিল তা ফাকা হাসির কোলাহল,
হাজারো মানুষ ভীড়ে আবারও কারোর সাথে,
দেখা হল নিয়ে কথা অকারন,
দেখি নিয়ে হাতে পুরোনো মিথ্যেগুলো আবার বলে,
তো দেখো শহর পাঁচিলের ডানদিকে আমি বসে আছি,
আজ কথাগুলো ভেঙে দিয়ে কবিতার নৌকোয় ভাসিয়েছি।
গল্পের নীতিকথায় কবিতাকে পেয়েছি,
শেষ যেদিন দ্বীপের শিখার সলতে আমাকে পুড়িয়েছিল,
সেদিন গল্পবই তার পৃষ্ঠাকেও আগুনে জ্বালিয়েছিল,
কালো ছাই হয়ে যাওয়া এই আমি মানুষটা,
ছাইগুলোকে গুটিয়ে আবার নিজেকে শক্ত করতে শিখেছি
সেদিন থেকে আমি কবিতায় নিজেকে সপেছি,
আমি আজকাল ভালো আছি।
আমি আজকাল ভালো আছি।
চোখ খুললেই
হয়তো কোনো ভোরে
মনের কোণে ভেসে উঠবে
আমার মুখচ্ছবি!
হয়তো কোনো এক রাতে
তারার রাজ্যে
খুঁজবে আমায় নিরন্তর।
কোনো এক অলস বিকেলে হয়তো
কাছে পেতে চাইবে আমায়।
আবার হয়তো
খুব করে ভালোবাসতে চাইবে
সন্ধ্যেবেলার মুষলধারে বৃষ্টিতে।
হঠাৎ একদিন কোনো এক লগ্নে
আমি তোমার হয়ে যাবো।
দমকা হাওয়ার মতো
মুহূর্তের মাঝে গেঁথে যাবো তোমার
প্রতিটি নিঃশ্বাসে,
মিশে যাবো তোমার মজ্জায়!
হঠাৎ আমায় ভালোবেসে ফেলবে,
পাবে না কোনো পূর্বাভাস ;
ক্ষণিকের আলোড়নে কম্পিত হবে হৃদয়।
অতঃপর, মুহূর্তেই তোমার পৃথিবী
আমিময় হয়ে উঠবে ;
শুন্য থেকে শুধু ভেসে আসবে আমারই নাম।
প্রিয়তমেষু,
এই আশা নিয়ে প্রতিদিন বাঁধি ঘর।
মনের মাঝে সাজানো সংসার -
প্রাণ নেই শুধু!
তুমি অন্তপ্রাণ আমি আজও
অপেক্ষার কাছে নত।
বৃথা মনে হয় দিনগুলো সব,
আশায় যে যায় রাত্রি আমার ;
ভ্রমে পায় আমায় -
অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে
এই বুঝি বললে -
"প্রিয়তমা,
এ লগ্ন থেকে তুমি আমার;
আমি তোমার। "
এ কেমন ভ্রম আমার,
এ কেমন মিথ্যে সান্ত্বনা!
তবু যেন কোথা থেকে আওয়াজ পাই;
একদিন হঠাৎ ভালোবেসে ফেলবে আমায়,
অবচেতনে,
হয়তো নিজের অজান্তেই.....
কবির নাম:নুরুল হুদা নূরী
তারিখ:২৯/০৮/
আলতো হাওয়া দোল দিয়ে যায় নদীর ধারের কাশে।
ছয়টি ঋতুর প্রকৃতিতে শরৎ রূপের রাণী,
গলে তাহার ঝুলতে থাকে শিউলির হার খানি।
নদীর বুকে করতে থাকে পাল তোলা নাও খেলা।
শরৎ ঋতুর বন্দনাতে জেগে ওঠে পাড়া,
তটের ধারে শরৎ কালের পড়ে নতুন সাড়া।
আবার হঠাৎ ধুষর আকাশ হয়ে যায় যে আলো।
হঠাৎ করে নেমে আসে হালকা হালকা বৃষ্টি,
নদীর জোয়ার কমে গেলে কৃষক চাষে কৃষ্টি।
শরৎ এলে দূর আকাশে দেখায় নীলের রেখা।
আকাশ পানে রঙধনুরা মেলে রঙের পাখা,
সজীবতায় স্নিগ্ধ হয় যে গাছের নতুন শাখা।
শরৎ এলে বৃষ্টি ঝরা একটুখানি কমে।
শরৎ ঋতু স্বার্থক হয় না কাশফুল ফোঁটা বিনে,
ঋতুর রাণী শরৎ আসে শিউলি ফুল কিনে।