পাকিস্থান কেনো কাশ্মির সমস্যার সমাধান করতে পারছে না? কাশ্মির কেনো এখনো স্বাধীন হতে পারেনি? ভারত থেকে শিক্ষা
কাশ্মির কেনো এখনো স্বাধীন হতে পারেনি? পাকিস্থান এর ভুল পলিসি এবং ভারত থেকে শিক্ষা ও পাকিস্থানের করনীয়
" ভারত যদি ৭১ এ বলতো ইস্ট পাকিস্তান বানেগা হিন্দুস্থান তাহলে ভারত কখনও পাকিস্তান ভাংতে পারতো না কেননা বাঙালি মুসলিমরা তখন যুদ্ধ করতো না। এটা ভারত জানতো তাই ওরা এমন কিছু দাবি করা থেকে বিরত ছিলো। ভারতের উদ্দেশ্য ছিলো পাকিস্তান ভাঙ্গা এবং তারা সফল।
অপরদিকে পাকিস্তান যে দেশ কিনা নিজেই স্থির না সেই দেশ চিল্লাচ্ছে "কাশ্মির হবে পাকিস্তান" কিন্তু এই পলিসি নিয়ে আগালে পাকিস্থান কখন কাশ্মির কে ভারত থেকে আলাদা করতে পারবেনা কেননা পাকিস্থান কোন সিঙ্গাপুর না যে কাশ্মিরিরা স্বাধীন হওয়ার চেয়ে পাকিস্থানি হবে।
পাকিস্থান কাশ্মির কে নিজদের করতে চাইলে খোদ কাশ্মিরেই বিভক্তি তৈরি হবে যা ভারত কে সুবিধা দিবে কাশ্মির দখল করে রাখতে এবং এটা হচ্ছেই। এর দোষ পাকিস্থানের। পাকিস্থানের উচিত কাশ্মির কে ভারত থেকে আলাদা করে স্বাধীন কাশ্মির গঠন এ কাজ করা। এর ফলে ভারত কাশ্মির হারাবে আর যেহেতু কাশ্মির আর পাকিস্থানের সমাজ ধর্ম এক তাই পাকিস্থান স্বাভাবিক ভাবেই কাশ্মির থেকে সুবিধা পাবে।
ভারত বাংলাদেশ দখল না করেও বাংলাদেশ থেকে বিশাল সুবিধা নিচ্ছে। ওরা যদি ৭১ এ ইস্ট পাকিস্থান কে হিন্দুস্থান বানাতে চাইতো তাহলে বাংলাদেশের ১% মুক্তিযোদ্ধাও যুদ্ধ করতো না বরং পাকিস্থানের সাথে মিলে ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতো।
ভারত এটা বুঝে সফল ও সঠিক পলিসি ধরে কাজ করছে এবং তাদের শত্রু দেশ পাকিস্থান কে ভেঙ্গে ফেলতে সক্ষম হইছে।
পাকিস্থানের উচিত এখান থেকে শিক্ষা নেওয়া।
নইতো প্রো কাশ্মির , প্রো পাকিস্থান আর প্রো ইন্দিয়ান এভাবেই কাশ্মির বিভক্ত থাকবে আর মাঝখান দিয়ে ভারত চুষে খাবে।
For English Readers: Kashmir Pakistan India
বাংলাদেশের মেজর সিনহা হত্যার সাক্ষি শিপ্রা দেবনাথ দের নোংরামি
মানে- আব্দুল গাফ্ফার চৌধুরী তার কলামের দাম বাড়ানোর জন্য, মারা যাওয়া বিভিন্ন সেলিব্রেটির রেফারেন্স দিয়ে এমন সব কথা বলে, যেগুলো যাচাই করার আর সুযোগ থাকে না।
যেমন হয়ত লিখলো- একদিন সে শেখ মুজিবুর রহমানের কাছে গেলো, তো মুজিবুর রহমান তাকে কোন মানুষ সম্পর্কে অনেক কথা বললো। কিন্তু শেখ মুজিবুর রহমান আসলেই সেই কথাগুলো বলেছিলো কি না, সেটা যাচাই করার কোন সুযোগ নেই।
আবার হয়ত লিখলো- সে জিয়াউর রহমানের বাসায় গিয়েছিলো, তো গিয়ে দেখলো জিয়াউর রহমান অমুক কাজ করতেছিলো। কিন্তু জিয়াউর রহমান মারা যাওয়ায় আসলে ঘটনাটা সত্যি না মিথ্যা সেটা যাচাই করার সুযোগ নেই।
-আমি তোমার বাবাকে ৫ লক্ষ ধার দিয়েছি।
-কত আগে দিয়েছিলেন ?
-৫ বছর আগে।
-এতদিন কেন সেই টাকা চান নি, মারা যাওয়ার পরের দিন এসে কেন টাকা চাওয়া শুরু করলেন ?
-উত্তর নাই।
এজন্য কেউ যদি মরা মানুষের সাথে ঘনিষ্ঠতার দোহাই দিয়ে কিছু চায়, তবে সেটা নিয়ে মাইন্ড করতে নাই।