১০ মিনিট স্কুল আয়মান সাদিক ও তাদের গ্যাং এর সমকামিতা ছড়ানো এবং ইসলাম বিদ্বেষী এজেন্ডা।
টেন মিনিট স্কুলের আয়মান সাদিক ও তাদের গ্যাং এর ইসলাম বিদ্বেষী এজেন্ডা। আমাদের করনীয় কি?
আরো পড়ুনঃ
আয়মান সাদিক - বাঙ্গালির আবেগ নিয়ে খেলা
প্রিয় ব্যক্তিত্বদের এখন আর পছন্দ হয় না! কেন?
.
১০ মিনিট স্কুলের বাচ্চা কাচ্চাদের উদ্দেশ্য ভিডিও বানিয়ে কনসেন্ট (সম্মতি) শেখানো হয়। যদি দুইজন ছেলে মেয়ে দুইজনেরই কনসেন্ট থাকে তাহলে তাদের শারীরিক সম্পর্ক হবে সুন্দরতম এক মুহূর্ত । আর সম্মতি না থাকলে তা হবে ধর্ষণ- পশ্চিমা ফ্রি সেক্সের এই লাইন গুলো বাচ্চাদের শেখানো হয়।
.
অর্থাৎ বিয়ে করার দরকার নাই, সম্মতি থাকলেই যে যার সাথে বিছানায় চলে যাবা ইত্যাদি সবক দেওয়া হয়।
.
সেই সাথে ট্যাবু ভাঙ্গার নামে পিরিয়ড নিয়ে ভিডিও বানানো হয়েছে। ইনিয়ে বিনিয়ে বলা হয়েছে বাবা ভাই চাচা বন্ধু সবাইকে পিরিয়ডের কথা জানাতে হবে।
Read More: মুসলিম নাকি কাফের হতে চান?
.
.
জনাব আয়মান সাদিক যদি ইসলাম প্রিয় মানুষ হতেন তাহলে তিনি কেন তার প্রতিষ্ঠিত ১০ মিনিট স্কুল থেকে সাকিব বা মিথিলার এধরণের ভিডিও পাবলিশ হতে দিলেন?
.
১ টা দুইটা নয় বরং বেশ কিছু এধরণের ভিডিও তার প্রতিষ্ঠিত প্ল্যাটফর্ম থেকে প্রকাশিত হয়েছে। তিনি এতোগুলো ভিডিও সম্পর্কে অজ্ঞ, তার অজান্তেই ভিডিওগুলো প্রকাশিত হয়েছে এ যুক্তিও ধোপে টিকছেনা।
.
.
যদি আমরা মনে করি যে আয়মাদ সাদিক নব্য ক্রুসেডারদের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করে যাচ্ছেন তার প্রতিষ্ঠিত প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে। যদি আমরা মনে করি হাসিহাসি সাদাসিধে সরল ভোলাভোলা মুখ করে থাকলেও তরুণ যুবকদের মাঝে জিনা ব্যভিচার , জেন্ডার কনফিউশন, ফ্রি মিক্সিং ইত্যাদি ছড়ানোর তরূপের তাস হিসেবে কাজ করছেন তাহলে কী খুব ভুল হবে ?
বয়কট ১০ মিনিট স্কুল
কেনো আইমান সাদিককে নিয়ে কথা বলছি?-তানভীর হায়দার
এজন্য কমনওয়েলথভুক্ত দেশ থেকে কমনওয়েলথ সংগঠন তরুণ লিডার বাছাই করে।আমাদের বাংলাদেশে শিক্ষাদানের পাশাপাশি লিবারেলিজম এর প্রচার-প্রসারের কারণে রবি টেন মিনিট স্কুল সবার নজরে আসে।মিডিয়া সবসময় তাদের প্রমোট করতে থাকে।
পুরষ্কার বিনিময়ের মাধ্যমে কমনওয়েলথ সংগঠন কমনওয়েলথভুক্ত বাংলাদেশ থেকেও একজন তরুণ প্রতিনিধি(আইমান সাদিক)পেয়ে গেলো।
➤ইসলাম বিদ্বেষী সুশীল কলা বিজ্ঞানি সারাবছর শুকর পাঠা খাওয়া কাফেররা কোরবানি এলেই পশুপ্রেমি হয়ে যায় কেন?
ফলে এদেশের সমকামীদের কমিউনিউটিতে কমনওয়েলথ সহজে ঢুকে পড়ে।যেমনঃ সাকিব,মুনতাজিদ সমকামীদের সাপোর্ট করে বসে প্রকাশ্য।
আর আইমান সাদিক এ বিষয়ে সুক্ষ্মভাবে খেলাটা খেলে নিরবে।সমকামী বিষয়ে তার নিরব থাকাটাই ২+২=৪ মিলিয়ে দিচ্ছে।
সমকামিতার ব্যাপারে কমনওয়েলথের অবস্থানঃ https://www.thercs.org/pages/category/reform53
তার এরকমও ভিডিও আছে যেখানে নারী পুরুষের মধ্যেকার ফ্রী-মিক্সিং বিষয়গুলো দেখা যায়।
একজন ইসলাম প্রিয় মানুষ, বা ইসলামের প্রতি সফট কর্নার আছে এমন মানূষ কীভাবে সাকিব বিন রশিদের মতো মানুষকে নিজের চ্যানেলে ফ্লোর দিতে পারে? কীভাবে প্রমোট করতে পারে?
কথিত ইসলাম প্রিয় আইমান সাদিক শিক্ষাদান ছাড়াও কাদের সাথে ভিডিও বানায়?
উত্তরঃ
★সমকামিতাকে সাপোর্টকারী শাকিব ও মুনতাজিদের সাথে(এটার লিংক না দিলেও চলবে 🧐)
আচ্ছা ভাবুনতো অন্যরকম পাঠশালা এসএসি ও এইচএসসির বিষয়গুলো তথা বইয়ের অধ্যায়গুলো নিয়েই শুধু ভিডিও বানায় এর বাহিরে অন্য কোনো টপিক তাদের ইউটিউব চ্যানেলে পাওয়া যায়না।
কিন্তু অপরদিকে 10 minutes school কি এমন নৈতিকতা শিখেছে যে শিক্ষাদানের(স্কুল ও কলেজের বইয়ের পড়াগুলোকে বুঝিয়ে দেয়) পাশাপাশি লিবারেলিজমের ধ্যাণ-ধারণা শিক্ষার্থীদের মাথায় ঢুকিয়ে দেয়!
বাংলাদেশে তরুনদের মাঝে সমকামিতা ছড়ানোর জন্য পশ্চিমাদের দেশিও বাহন ১০ মিনিট স্কুল
সমকামিতা ছাড়াও নারী স্বাধীনতা, ধর্মীয় প্রভাব ও বিশ্বাস নিয়ে তাদের অবস্থান আরো ভয়াবহ। কিন্তু আমাদের সমাজে সেগুলো অনেক স্বাভাবিক হয়ে গেছে।
ফলে তাদের সেই সমস্যাগুলো সামনে আসার পর তেমন আলোচনা হয়ত হয়নি। কিন্তু সমকামিতা আমাদের সমাজে এখনো অস্বাভাবিক ব্যাপার। তাই বিষয়টা সবারই দৃষ্টি কেড়েছে।
শাইখ মোস্তফা আস সিবাঈ রহিমাহুল্লাহ বলেছিলেন,আল্লাহর অনেকগুলো তরবারি আছে। যেগুলো দিয়ে তিনি জালিমদের গর্দান কাটার ব্যবস্থা করেন। তার মধ্যে একটি হল, জালেমদের ভুল ও নির্বুদ্ধিতা।
শাইখ আবু ক্বাতাদা ফিলিস্তিনি হাফিজাহুল্লাহ বলেন, জালেমের ভুল ও নির্বুদ্ধিতার মত শক্তিশালী কোন মাধ্যম নেই যেটা তার অস্তিত্বকে সংকটে ফেলে দেয় এবং তাকে ধ্বংস করে।
প্রকাশ্যে সমকামিতার পক্ষ নেয়া টেন মিনিটকে এরকম সংকটেরই মুখোমুখি করতে যাচ্ছে যদি তারা সংশোধন না হয়।
তবে আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হল, সমকামিতার ইস্যুতে সীমাবদ্ধ না থেকে তাদের অন্যান্য ভয়াবহ চিন্তাধারাগুলো আলোচনায় আনা। যেই বিষয়গুলো অলরেডি তারা স্বাভাবিক করে ফেলেছে সেগুলো নিয়ে আরো সরব হওয়া।
আমি এতোদিন পর্যবেক্ষণে ছিলাম আয়মান সাহেব আমাদের আলোচনাকে আমলে নেন কিনা। কিন্তু দেখতে পেলাম তিনি ডেমকেয়ার। তাই তাকে লিবারেলদের পৃষ্ঠপোষক বলা যায়।
আজকে তাকে নিয়ে একটু আলাপ করি। কদিন আগে পিরিয়ডের টেবু ভাঙ্গা নিয়ে খুব আলোচনা হয়েছে। আসলে টেন মিনিট এই সম্পর্কে ২ বছর আগেই ভিডিও করেছিল।
নতুন করে সাকিব বিন রশিদ গরম ইস্যু হিসেবে ভিডিওটা সামনে এনেছে নিজ টাইমলাইন থেকে। এটা টেন মিনিটেরই ভিডিও।
তাছাড়া চলতি বছরে আয়মান সাদিক নিজ টাইমলাইনে একটা ভিডিও শেয়ার দেয় সাথে দুই তরুণীকে নিয়ে। সেই দুই তরুণীকে সে আইডল হিসেবে সামনে আনে।
তারা সমাজে পিরিয়ড নিয়ে ট্যাবু ভাঙ্গা ও সমাজে পশ্চিমা নারী স্বাধীনতা নিয়ে নিজেদের কার্যক্রমের সফলতার গল্প শোনাচ্ছে।
দর্শকদের এই ব্যাপারে দিকনির্দেশনা দিচ্ছে। আর আয়মান সাহেব উৎসাহ দিচ্ছেন।
আবার হযরত খাদীজা রাঃ এর প্রসঙ্গ এনে সেটাকে ইসলামী বানানোরও চেষ্টা করা হয়েছে। শিশু লালন পালন ও তাদের গড়ে তোলার প্রতি মেয়েদের ধারণা নেতিবাচক করার জন্য উস্কে দেয়া হয়েছে।
কাজের লোক দিয়ে শিশু প্রতিপালনের প্রতি কেমন জানি উৎসাহ দেয়া হয়েছে। কী জঘন্য চিন্তাভাবনা! কদিন আগেও আমরা বেশ কিছু ভয়াবহ কেইস দেখিছি।
কাজের লোক দিয়ে শিশুপ্রতিপালন কোন সভ্য পিতামাতা চিন্তাও করতে পারে না। মহান আল্লাহ তা'য়ালা মেয়েদের ভরণপোষণের দায়িত্ব পুরুষদের উপর দিয়েছেন।
এটাকে তারা পরনির্ভরতা হিসেবে দেখাচ্ছে। মেয়েদের উপর পুরুষের খোদাপ্রদত্ত অভিভাবত্বকে কোন মুসলিম মেয়ে পরাধীনতা হিসেবে দেখতে পারে না। সে কেবল তখনই সমস্যা অনুভব করতে পারে, যখন পুরুষ তার অভিভাবকত্বে ত্রুটি করবে। কোন পুরুষ যথাযথ অভিভাবকত্ব পালন করলে সেটা নারীর জন্য পরাধীনতা নয়, তার জন্য রহমত।
খাদিজা রাঃ বিয়ের আগেই ব্যবসায়ের দায়িত্ব রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কাছে অর্পণ করে দেন। প্রথমত ইসলামী শরীয়ত তথা ওহী নাযিলের আগেই খাদিজা রাঃ নিজেকে ব্যবসা থেকে গুটিয়ে নেন। আবার পর্দার ব্যাপারে সুস্পষ্ট বিধান এসেছে মদীনাতে এসে। মক্কাতে না। সুতরাং খাদিজা রাঃ কোনভাবেই ফেমিনিস্ট সিসদের জন্য দলিল হতে পারে না।
প্রয়োজনের তাগিদে না, নিছক শখের কারণে জবের ক্ষেত্রে ফেমিনিস্টরা আম্মাজান খাদিজা রাঃ কে দলিল হিসেবে ব্যবহার করে। যেখানে স্বামী নারীর স্বনির্ভরতার প্রধান পরিপূরক সেখানে নারীর স্বনির্ভরতাকে তারা কেবল পুঁজির উপর ছেড়ে দিচ্ছে, সংসারের বিরুদ্ধে উস্কে দিয়ে।
তাদের কাছে নারীর মাতৃত্ব ও জাতিগঠনের কাজের কোন মূল্যায়ন নেই। পুঁজির বাজারে নারীদের ছেড়ে দিতে পারলেই নারীর অধিকার বাস্তবায়িত হয়।
অথচ একজন নারীর ক্যারিয়ার তার মাতৃত্বে, তার সংসারে। সমাজ ও রাষ্ট্র গঠনে তার এই ভূমিকা কোন মূল্য দিয়ে কেনা যাবে না।
কিছু ভাই বলেন, তরুণরা তো কেবল তাদের একাডেমিক পড়াশোনার সাথে সম্পৃক্ত টপিকগুলো উপকৃত হয়। না ভাই, কথাটা মোটেও বাস্তব না।
অনেক ছেলেমেয়ে তাদের লিবারেল ধর্মে দীক্ষিত হচ্ছে এসব টপিক নিতে গিয়ে, তাদের ভ্রান্তি নিয়ে আমরা আলাপ না করার কারণে। সম্প্রতি সমকামিতার ইস্যুতে বিষয়টা আরো ভয়াবহ হিসেবে সামনে এসেছে। এতো জঘন্যতম একটা অপরাধ এবং সুস্পষ্ট হারাম বিষয়কে অনেক তরুণ সমর্থন করছে সেই সেলিব্রিটির প্রতি সফট অবস্থান থাকার কারণে।
তারা সেখানে লাভ রিয়েক্ট করছে। নাঊযুবিল্লাহ। বিকপ্লের দোহাই দিয়ে কেউ আলোচনা বন্ধ করতে আসবেন না ভাই। বিকল্পই একমাত্র সমাধান না। বিকল্প তৈরির আগেও কিছু কাজ থাকে।
তাছাড়া এই আলোচনার দ্বারা তরুণদের সচেতনতা তৈরি হবে। তারা নিজে বিকল্পের জন্য অস্থির হবে এবং আপাত তাদের একাডেমিক কন্টেন্ট নিতে গিয়ে লিবারেল হয়ে যাওয়া থেকে সাবধান থাকবে।
সাথে সাথে এই সব লিবারেল প্রতিষ্ঠান ও সেলিব্রিটিরা নিজেদের অডিয়েন্স হারানোর ভয়ে হয়ত কিছুটা বিরত হবে।
অন্ততপক্ষে একটা ভীতি, আশংকা কাজ করবে। এটাও লিবারেজমের বিরুদ্ধে একটা ভাল অর্জন হতে পারে।
এই বিষয়ে আর রিহাব পাবলিকেশন থেকেও একটি বই পাবলিশ করা হয়েছে। যার নাম "সমকামিতা মহাপাপ"।
ধরা পড়ার পড় টেন মিনিট স্কুলের তালবাহানা, ও আমাদের সতর্কতা
.
.রবি টেন মিনিট স্কুলের ইসলাম বিরোধী প্রোপ্যাগান্ডার
শুধু ব্যক্তি সাকিব বিন রশিদ বা শামির মুন্তাজিরের সমালোচনা করতে হবে।
কিন্তু আয়মান সাদিকের নয়।
.
হাস্যকর কেন বলছি এটা ব্যাখ্যা করার প্রয়োজন খুব একটা নেই। একদম সাধারণ জ্ঞান আছে এমন মানুষের পক্ষেও বুঝে ফেলা সম্ভব । তারপরেও চেষ্টা করি।
.
ধরেন আপনার একটা লাইসেন্স করা 9 mm রিভালবার আছে। তো আপনি কী করলেন, কয়েকজন বখাটে মাস্তান ডেকে নিয়ে আসলেন। তাদের খুব খাতির যত্ন করলেন। বিভিন্ন জায়গায় তারা যে আপনার খুব ভালো বন্ধু এসব প্রচার করলেন। কিছুদিন পর থেকে সেই রিভলবার আপনার মাস্তান বন্ধুদের হাতে দিতে শুরু করলেন। তারা সেই রিভালবার নিয়ে যেয়ে রাস্তাঘাটে ছিনতাই করতে লাগলো। ২/১ টা লাশও ফেলে দিল। আপনি খুন করেননি, ছিনতাই করেননি। কিন্তু আপনার বন্ধুদের খুন করার অস্ত্র তুলে দিয়েছেন হাতে। আপনি জানতেনও এরা বখাটে। এরা মাস্তান।এরা ছিনতাই করছে। এরা খুন করছে। এখন পুলিশ এসে শুধু কী বখাটে মাস্তানদের হাতেই হাতকড়া পরাবে? নাকি আপনার হাতেও ?
.
আয়মান সাদিক টেন মিনিট স্কুলের সিইও। মানে প্রধান। তো আয়মান সাদিক টেন মিনিট স্কুলে শামির মুন্তাজির, সাকিব বিন রশিদ বা মিথিলাকে জায়গা করে দিয়েছে। সাকিব বা শামিরকে হিট বানিয়েছে। তরুণদের চোখে আইডল বানিয়েছে। এরা একের পর এক ভিডিও বানিয়ে জিনা ব্যভিচার করার দাওয়াত দিয়েছে যুবসমাজকে। ইসলাম বিদ্বেষ ঢুকিয়ে দিয়েছে।
- টেন মিনিট স্কুল থেকে।
ভিডিও প্রকাশের অনুমতি কে দিয়েছে?
- আয়মান সাদিক
.
তাহলে আয়মান সাদিক বা টেন মিনিট স্কুল এর দায় কীভাবে এড়াবে?
খুবই আযব লজিক দিয়ে লোকজন বলা শুরু করেছে আয়মান সাদিকের সমালোচনা করা যাবেনা। টেন মিনিট স্কুল আয়মান সাদিকের সাথে আমরা যারা শামির বা সাকিবকে গুলিয়ে ফেলছি তারা জুলুম করছি!
মানে আপনি খুন করেননি কিন্তু আপনার হুকুমেই খুন হয়েছে আপনি খুনের অস্ত্র সরাবরাহ করেছেন তার মানে আপনি অপরাধী নন!
.
আয়মান সাদিক যদি অনুমতি না দিত তাহলে একের পর এক ইসলাম বিদ্বেষী ভিডিও কী টেন মিনিট স্কুল থেকে বের হত?
এরপরেও কীভাবে আয়মান সাদিক নির্দোষ হয়?
.
আর আয়মান সাদিক নিজে অনেক ইসলাম বিদ্বেষী ভিডিওতে উপস্থিত। সে নিজে মিথিলার সাথে ভিডিও করেছে। সাকিব বিন রশিদের সাথে ভিডিও করেছে। পিরিয়ড নিয়ে দুই পিচ্চি মেয়ের সাথে খোলাখুলি কথা বলেছে। সালমান মোক্তাদির বা শামীমের মতো অশ্লীল ভিডিও নির্মাতাদের সাথে লাইভ করেছে।
এগুলো করার পরেও সে ধোয়া তুলসি পাতা?
তার সমালোচনা করা যাবেনা?
.
এসব কথা যারা বলছেন তাদের এমন কথা বলার পেছনে দুইটা কারণ থাকতে পারে।
.
১) তারা আসলেই টেন মিনিট স্কুলের কর্মকান্ড সম্পর্কে অবহিত নয় অথবা
২) সমকামী সমর্থক, জিনা ব্যভিচার অশ্লীলতা প্রসারকারীদের সমর্থন করে জাতে উঠতে চায়।
.