EID Bangla Sms | Eid Ul Fitr Wish Bangla And Eid Mubarak Picture Images 2024 | ঈদ মোবারক এসএমএস ও ছবি পিকচার ২০২৪ পিক ডাউনলোড


EID Bangla Sms | ঈদ মোবারক এসএমএস ও ছবি পিকচার ২০২৪


চাঁদ উঠেছে ফুল ফুটেছে দেখবি কে কে আয়
 নতুন চাঁদের আলো এসে পড়লো সবার গায়
* ঈদ মোবারক *


EID Bangla Sms


EID Mubarak Images 2020

আজ ঈদ, কাল ঈদ, সকালে ঈদ, সন্ধ্যায় ঈদ,
তোমার সব মুহূর্ত ভরে উঠুক খুশিতে আর আনন্দে ।
ঈদ মোবারাক ।

EID Mubarak Images 2020

Eid a jodi koro dawat,,
Vule jabo shoto aghat..
Sat somudro debo pari,,
 Hok na amar jotoi deri,,
Tobu jabo tomar bari..!!
Eid Mubarak

EID Mubarak photos 2020

Eider Suvecca "Rasi Rasi"
 Monta Rakho "Hasi Khusi"
 Gustho Kheo "Besi Besi"
Miss korona "Goru Khasi"
Dawat Dilam "Amar Bari"
 Chole Asbe TaraTari.
Eid Mubarak __

EID Mubarak photos 2020

ঈদের অগ্রিম স্ট্যাটাস 2024

ঈদের ছবি

বাঁকা চাঁদের হাসিতে দাওয়াত দিলাম আসিতে
 আসবে কিন্তু বাড়িতে বসতে দেব পিঁড়িতে
খেতে দেবো প্লেটে
আসতে যদি নাও পারো
 “ঈদ মোবারক” গ্রহণ করো ।

EID Mubarak photos 2020

ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়ে কিছু কথা


কিছু কথা না বলা রয়ে যায়
কিছু অনুভূতি মনের মাঝে থেকে যায়
কিছু ভালবাসার স্মৃতি নিরবে কাঁদায়
শুধু এই দিন সব ভুলিয়ে দেয়
* ঈদ মোবারক *

আরো দেখুন ঃ 
মহিমান্বিত রজনী লাইলাতুল কদর এর দোয়া আমল। 


ঈদ মোবারক ছবি পিকচার ২০২৪

ঈদ মোবারক 2020

ঈদ মোবারক 2020

ঈদ মোবারক ছবি  2020

ঈদ মোবারক ছবি  ২০২০

ঈদ মোবারক ছবি  ২০২০

ঈদ মোবারক ছবি  ২০২০ ডাউনলোড

ঈদের ছবি ২০২০

ঈদের পিকচার ২০২০

ঈদ মোবারক ২০২০ শুভেচ্ছা ছবি


ঈদ মোবারক ২০২৪ শুভেচ্ছা ছবি

ঈদ মোবারক ২০২০ শুভেচ্ছা ছবি


ঈদের উইশ বাংলা ছবি 
ঈদের উইশ বাংলা ছবি

মাহে রমজান এর শুভেচ্ছা 
মাহে রমজান এর শুভেচ্ছা



ঈদের পিকচার ২০২৪

ঈদের পিকচার

ঈদের পিকচার ২০২০

ঈদের পিক

ঈদের পিক

মাহে রমজান

ঈদুল আযহা শুভেচ্ছা 


ঈদের ছবি  ডাউনলোড 2024

ঈদের ছবি




ঈদের ছবি বাংলাদেশ

 Eid Ul Fitr Wish Bangla And Picture Images 2024

ঈদের ছবি বাংলাদেশ 

ঈদের ছবি বাংলাদেশ






ঈদ মোবারাক ছবি পিকচার ইমেজ ডাউনলোড 

ঈদ মোবারাক ছবি পিকচার ইমেজ ডাউনলোড

Eid Mubarak Picture Images 2020

Eid Mubarak Picture Images 2020


ঈদের শুভেচ্ছা পিক

ঈদের শুভেচ্ছা পিক



ঈদুল ফিতর এর শুভেচ্ছা 

ঈদুল ফিতর এর শুভেচ্ছা

মাহে রমজান

ঈদুল ফিতর এর শুভেচ্ছা  ২০২০








ঈদুল ফিতর এর শুভেচ্ছা  ২০২০







ঈদ মোবারক ফেসবুক কভার ফটো

ঈদ মোবারক ফেসবুক কভার ফটো


ঈদ মোবারক ফেসবুক কভার ফটো



ঈদ মোবারক ফেসবুক পিকচার ছবি

ঈদ মোবারক ফেসবুক পিকচার ছবি

ঈদ মোবারক আরবি লেখা ছবি 


ঈদ মোবারক আরবি লেখা ছবি



ঈদ মোবারক আরবি লেখা ছবি




➤ বাবা-মা, মৃত ব্যক্তি ও যে কোনো মুসলিমের জন্য আল্লাহর নিকট ক্ষমা চাওয়ার সঠিক পদ্ধতি (সহিহ কয়েকটি ইস্তিগফারসহ) [শেষ পর্যন্ত বুঝে বুঝে পড়ুন]

.
বাবা-মা’র জন্য দু‘আর অপরিসীম গুরুত্ব বোঝার জন্য দুটো হাদিসই যথেষ্ট।
.
রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘‘জান্নাতে কোনো কোনো ব্যক্তির মর্যাদা বৃদ্ধি করা হবে। তখন সে বলবে, ‘কীভাবে আমার মর্যাদা বৃদ্ধি পেলো?’ তখন তাকে বলা হবে, ‘তোমার সন্তান তোমার জন্য আল্লাহর নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করেছে, (তাই)।’ ’’ [ইবনু মাজাহ: ২/১২০৭, সিলসিলা সহিহাহ: ৪/১৭২; হাদিসটি সহিহ]
.
অন্য একটি হাদিসে এসেছে, ‘‘যখন মানুষ মৃত্যুবরণ করে, তখন তার সব আমল বন্ধ হয়ে যায়; কেবল তিনটি ব্যতীত—এক. সদাকাহ্ জারিয়াহ (এমন দান, যা চলমান থাকে); দুই. এমন জ্ঞান, যা মানুষকে উপকৃত করে এবং তিন. নেককার সন্তান, যে তার জন্য দু'আ করে।’’ [সহিহ মুসলিম: ৩/১২৫৫]
.
সুতরাং মৃত বাবা-মা’র জন্য আন্তরিকভাবে দু‘আ করতে হবে। বিশেষত যারা ইতোমধ্যে আল্লাহর ডাকে সাড়া দিয়ে আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন, তাদের জন্য।
.
সরাসরি কুরআনের দু‘আ দিয়ে দু‘আ করুন
.
رَبَّنَا اغْفِرْ لِيْ وَلِوَالِدَيَّ وَلِلْمُؤْمِنِيْنَ يَوْمَ يَقُوْمُ الْحِسَابُ
.
‘‘হে আমাদের রর! যেদিন হিসাব কায়েম হবে, সেদিন তুমি আমাকে, আমার পিতামাতাকে ও মুমিনদেরকে ক্ষমা করে দিয়ো।’’ [সূরা ইবরাহিম, আয়াত: ৪১]
.
ﺭَﺏِّ ﺍﺭْﺣَــﻤْــﻬُـمَا ﻛَـﻤَﺎ ﺭَﺑَّـﻴَـﺎﻧِـﻲْ ﺻَـﻐِـﻴـﺮًﺍ
.
‘‘(হে আমার) রব! তুমি তাদের (বাবা-মা) প্রতি রহম করো, যেভাবে তারা ছেলেবেলায় আমার উপর রহম করেছে।’’ [সূরা বানী ইসরাঈল, আয়াত: ২৪]
.
[কুরআনের উচ্চারণ লেখা বৈধ নয়, তাই আমরা লিখিনি। তবে, শুরুতে একটু পরিবর্তনে দু‘আগুলো নিচে উল্লেখ করেছি উচ্চারণসহ। তাহলে আর কুরআনের উচ্চারণ লেখার/শেখার দায়ভার আসবে না। তবে, কুরআনি দু‘আর সেই মর্যাদাও পাওয়া যাবে না। যেহেতু আপনারা আরবি পারেন না, তাই সহজতার জন্য এমনটি করা হলো। যাদের পক্ষে সম্ভব, তারা হুবহু কুরআনের দু‘আ দুটোই মুখস্থ করবেন। যারা পারবেন না, তাদের জন্য ↓ ]
.
[১ নং দু‘আর বাক্য]
.
اَللّٰهُمَّ ﺍﺭْﺣَــﻤْــﻬُـمَا ﻛَـﻤَﺎ ﺭَﺑَّـﻴَـﺎﻧِـﻲْ ﺻَـﻐِـﻴـﺮًﺍ
.
(আল্লাহুম্মার‘হামহুমা কামা রাব্বাইয়ানি সগীরা)
.
[হে আল্লাহ! তুমি তাদের (বাবা-মা) প্রতি রহম করো, যেভাবে তারা ছেলেবেলায় আমার উপর রহম করেছে]
.
[২ নং দু‘আর বাক্য]
.
ﺭَﺏِّ اغْفِرْ لِيْ وَلِوَالِدَيَّ وَلِلْمُؤْمِنِيْنَ يَوْمَ يَقُوْمُ الْحِسَابُ
.
(রাব্বিগফিরলি ওয়ালি-ওয়ালিদাইয়া ওয়ালিল মুঅ্মিনীনা ইয়াউমা ইয়াক্বূমুল ‘হিসাব)
.
(হে আমার) রর! যেদিন হিসাব কায়েম হবে, সেদিন তুমি আমাকে, আমার পিতামাতাকে ও মুমিনদেরকে ক্ষমা করে দিয়ো।
.
(হুবহু কুরআনের আয়াতের উচ্চারণ লেখা বৈধ নয়, তাই আমরা সামান্য পরিবর্তনে সাজিয়েছি। এগুলো কুরআনের আয়াত নয়। এভাবে দু‘আ করতে পারেন। এগুলো কুরআনকে অবমাননা বা নকল করা নয়। যেমন: কুরআনের ربنا آتنا দু‘আটি হাদিসে আল্লাহুম্মা আতিনা দিয়েও এসেছে। বাকি অংশে হুবহু মিল রয়েছে।)
.
যারা আরো সহজ শব্দে দু‘আ করতে চান, তারা এভাবে করতে পারেন—
.
[৩ নং দু‘আর বাক্য]
.
اَللّٰهُمَّ اغْفِرْ لَهُمَا আল্লাহুম্মাগফির লাহুমা
[হে আল্লাহ! আপনি তাদের ক্ষমা করুন]
.
[৪ নং দু‘আর বাক্য]
.
اَللّٰهُمَّ ارْحَمْهُمَا আল্লাহুম্মার হামহুমা
[হে আল্লাহ! তাদের উপর রহম করুন]
.
[৫ নং দু‘আর বাক্য]
.
اَللّٰهُمَّ اجْعَلْهُمَا مِنْ أَهْلِ الْجَنَّة
আল্লাহুম্মাজ‘আলহুমা মিন আহলিল জান্নাহ
[হে আল্লাহ! আপনি তাদেরকে জান্নাতের অধিবাসী করুন]
.
এই পাঁচটা বাক্য দিয়ে নামাজের সিজদায় বা সালাম ফেরানোর আগে দু‘আ করতে পারেন। এই পাঁচটি কোনো কুরআন-হাদিসের দু‘আ নয়, তবে কুরআন-হাদিসে মোটামুটি এই শব্দগুলো দিয়েই দু‘আ এসেছে। সুতরাং, এগুলোকে মাসনূন দু‘আর মর্যাদা দেওয়া যাবে না। কেবল নামাজে আরবিতে যাতে দু‘আ করা যায়, তার জন্যই আমাদের এই প্রচেষ্টা।
.
যে কোনো মৃত ব্যক্তির জন্যর কুরআনের দু‘আ
.
رَبَّنَا اغْفِرْ لَنَا وَلِإِخْوَانِنَا الَّذِيْنَ سَبَقُوْنَا بِالْإِيْمَانِ
.
‘‘হে আমাদের রব! আমাদের ক্ষমা করুন এবং যারা আমাদের পূর্বে ঈমান নিয়ে মৃত্যুবরণ করেছে, তাদেরকেও ক্ষমা করুন।’’ [সূরা হাশর, আয়াত: ১০]
.
رَبَّنَا اغْفِرْ لِيْ وَلِوَالِدَيَّ وَلِلْمُؤْمِنِيْنَ يَوْمَ يَقُوْمُ الْحِسَابُ
.
‘‘হে আমাদের রর! যেদিন হিসাব কায়েম হবে, সেদিন তুমি আমাকে, আমার পিতামাতাকে ও মুমিনদেরকে ক্ষমা করে দিয়ো।’’ [সূরা ইবরাহিম, আয়াত: ৪১]
.
এই দুটো দু‘আ সরাসরি কুরআন থেকে।
যারা আরবি পড়তে পারছেন না, তারা উপরে উল্লেখিত ২ নং দু‘আর উচ্চারণটি শিখে নিন। সেটি দিয়েই করতে পারেন দু‘আ। যদিও সেটি মাসনূন নয়, তবুও পড়তে অসুবিধা নেই।
.
সকল মুসলিমের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করার ফজিলত অপরিসীম।
.
হাদিসে এসেছে, ‘‘কোনো মুসলিম যদি তার অনুপস্থিত (মুসলিম) ভাইয়ের জন্য দু’আ করে অথবা ক্ষমা চায়, তবে তা কবুল করা হয় এবং তার মাথার কাছে একজন ফেরেশতা নিযুক্ত থাকে। যখনই কোন ব্যক্তি তার ভাইয়ের কল্যাণার্থে দু’আ করে তখন সে নিযুক্ত ফেরেশতা বলে, আমীন। অর্থাৎ- হে আল্লাহ! কবুল করুন এবং তোমার জন্য অনরূপ (অর্থাৎ তোমার ভাইয়ের জন্য যা চাইলে আল্লাহ তা’আলা তোমাকেও তা-ই দান করুন)।’’ [সহিহ মুসলিম: ২৭৩৩]
.
এই পোস্টটি বোঝতে কষ্টকর মনে হলে সহজে জেনে রাখুন:এই পোস্টে উল্লেখিত মোট তিনটি দু‘আ সরাসরি কুরআন থেকে উদ্ধৃত হয়েছে এবং এগুলোর সূরা ও আয়াত নম্বর উল্লেখ করে দেওয়া হয়েছে। বাকি যেগুলোর নীচে কুরআন বা হাদিসের রেফারেন্স নেই, সেগুলো আমরা দিয়েছি, (বাংলা উচ্চারণসহ)। যেহেতু অনেকেই আরবি দেখে পড়তে পারেন না, তাদের জন্য উচ্চারণ দিতে হয়, আবার কুরআনের উচ্চারণ লেখা বৈধ নয়। এই দুটো সমস্যা এড়াতে কুরআনের দু‘আকে একটি শব্দ দ্বারা পরিবর্তন করে সাধারণ বাক্যে পরিণত করা হয়েছে। ফলে, এগুলো আর কুরআনের দু‘আ থাকছে না। (সম্ভব হলে কুরআনিক দু‘আ মুখস্থ করুন আরবি দেখে।)
.
#ইস্তিগফার_অপার_সম্ভাবনার_দ্বার (পর্ব: ৬) পূর্বের পাঁচ পর্বের লিংক কমেন্টে।
.
#Tasbeeh




এবার একটু কাজের কথা পড়েন। ইসলাম নিয়ে ভাবেন। 

আজকাল মুসলিমদের বুঝাতে হয়, শরীয়াহ কায়েম করতে হবে। যুক্তি দিয়ে যে শরীয়াহ থাকলে এই এই লাভ। কি অদ্ভুত না? 

সালাফরা হয়তো এরকম কথা শুনলে অবাক হতেন, একজন মুসলিম যে আল্লাহর দ্বীনের প্রতি আত্মসমর্পণ করেছেন, 

তাদের আবার নতুন করে বুঝাতে হচ্ছে শরীয়াতের উপকারিতার কথা যেন তারা কায়েমের চিন্তা করে। 

অর্থাৎ বুঝতেই পারছেন যে, আমরা কি পরিমাণ বিভ্রান্তির যুগে বসাবাস করছি।


.
এখন মুসলিমরাই যুক্তি দেয় যে, এখানে ওখানে শরীয়াহ কায়েমের দাওয়াত দেওয়া যাবে না, এই হিকমাহ ওই মাকাসিদুশ শরীয়াহ, ইত্যাদি ইত্যাদি।

 আবার অনেকে এমনো বলার চেষ্টা করেছে যে দেখো, ইউসুফ (আলাহিস সালাম) -ও তো শরীয়াহ কায়েম করেন নি। নাউযুবিল্লাহ, অথচ সূরা ইউসুফের জায়গায় জায়গায় ওনার কথা আছে, উনি বলেন বিধান দানের অধিকার কেবল আল্লাহর!
.
যারা শরীয়াহ না কয়েম করাকে জায়িজ মনে করে, তাদের কথা তাদের নিজেদের বিরুদ্ধেই যায়। কারণ তাদের এই মতটা যদি জায়িজই হয়, তাহলে সেটাও শরীয়াতের অংশ। 

আবার তারই বলছে প্রয়োজনে, বাস্তবতার ভিত্তিতে শরীয়াহ কায়েম না করা, অথবা এর জন্য চাপ প্রয়োগ করা, এমনকি শরীয়াহ কায়েমের দাওয়াত না দেওয়াও বুদ্ধিমানে কাজ। জি হা দের কথা তো বাদই দিলাম। তারা আসলে শরীয়াহ কায়েম বলতে কি বুঝে?
.
এ যাবৎ কালে মুসলমানরাই যখন আল্লাহর বিধান বাদ দিয়ে একদিকে আল্লাহর বিধানের বিরোধী সব বিধান বাস্তাবায়ন করে আসছে, 

অপরদিকে নিজেদেরও মুসলিম দাবী করে আসছে, তখন শরীয়াহ কায়েম কথাটা জনপ্রিয় হয়েছে্ পূর্বে তো মুসলিম শাসক মানেই সে শরীয়াতই মূলত কায়েম করবে। 

এছাড়া আর কোন সিস্টেম তো ছিল না। হ্যাঁ তারা হয়ত দুর্নীতি করত, জুলুম করত, কিন্তু প্রাতিষ্ঠানিক ভাবে মূল সিস্টেমটা হল মুসলিম শাসন। বর্তমানে যা চলছে সেকুলার, গণতান্ত্রিক শাসন হতে পারে, মুসলিম শাসন না।

.
অনেকে দাবী করে সাহাবারা আবিসিনিয়ায় হিজরত করেছেন, তারা তো শরীয়াহ কায়েমের দাওয়াত দেয় নি।

 সুবহানাল্লাহ! অর্থাৎ এই দাওয়াতকে একটা সেকেন্ডারী ইস্যাু বানাতে হবে। আপনারাই বলুন মূসা (আলাইহিস সালাম) ফিরাউনকে কিসের দাওয়াত দিয়েছিলেন? 

সেটাকে আপনি কি বলবেন? অথবা আমাদের নবীজী (সাল্লাল্লাহু 'আলাইহিস সালাম) চিঠি লিখতেন বিভিন্ন রাজা-বাদশাদের কাছে।

 কিসের দাওয়াত দিতেন? শরীয়াহ কায়েম করতে হবে? অনেকে প্রমাণ করে দিতে পারবে যে খানে শরীয়াহ কায়েম কথাটা ছিল না। 

কিন্তু মূলত কি? ওনারা ইসলাম গ্রহণের দাওয়াত দিতেন। আর শরীয়াহ কায়েম তো বাহিরের কিছু না। ইসলাম গ্রহণ করার অর্থই হল যে আল্লাহর নাযিল বিধানের প্রতি আনুগত্য স্বীকার করা।

.
তাই বিভ্রান্ত হবেন না। আমরা সকলকে ইসলামের দাওয়াত দিব। শরীয়াহ কায়েম কেবল একটি পরিভাষা মাত্র। 

নবীগণ ইসলামের দাওয়াত দিয়েছেন। ইসলাম কায়েম করেছেন। 

সাহাবারা ইসলামের দাওয়াত দিতেন। ইসলাম কায়েম করেছেন। আপনি ইসলামের বিধান মানছেন, পালন করছেন অর্থাৎ আপনি শরীয়াতই কায়েম করছেন।

 সকলের উপর সকল কিছু হয়ত ফরজ নয়, কারণ সকলের কর্তৃত্ব সমান নয়। আমাদের নবীগণ, আসলাফগণ শরীয়াহ কায়েমের দাওয়াতই দিয়েছিলেন। আমরা কুরআনে নবীদর কথা কি পড়ি না।

 তাদের কথাগুলো কি আমাদের কানে যায় না? আল্লাহর বাণী কি আমাদের গলার নীচে আর নামে না? আমরা কি অন্ধ, বধিঁর? নাকি আমরা মানুষের চটকাদার কথায় কুরআনের চেয়েও বেশী অভিভূত হয়ে যাই?
- Ibn Mazhar





শুধু পূর্ব পশ্চিমে মাথা ঝুকানোতেই পরহেজগারি নাই।
বরং পরহেজগারি তো হলো,

১/ আল্লাহ, আখিরাত, মালাইকা/ফেরেশতা, কিতাব ও নাবীগণের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করার মধ্যে

২/ ধন-সম্পদের প্রতি আকর্ষণ থাকা সত্ত্বেও -
ক. আত্মীয়-স্বজন,
খ.পিতৃহীন,
গ.দরিদ্র,
ঘ.পথিক ও ভিক্ষুক
ঙ. দাসমুক্ত করার জন্য ব্যয় করার মধ্যে

৩/ সালাত প্রতিষ্ঠিত করার মধ্যে

৪/ যাকাত প্রদান করার মধ্যে

৫/ অঙ্গীকার করলে তা পূরণ করার মধ্যে

৬/ অভাবে ও ক্লেশে ধৈর্য ধরার মধ্যে

৭/ যুদ্ধের সময় ধৈর্যশীল থাকার মধ্যে
তারাই হলো সত্য পরায়ণ এবং তারাই আসল ধর্মভীরু।


- বাক্বারাঃ ১৭৭।
- Raihan Mahmud



➤উপদেশ দেওয়া লোকের অভাব নেই, মূল কাজের সময় কাউকে সাথে পাওয়া যায় না।

ভালো সময়ে শুভাকাঙ্ক্ষী ভরপুর থাকে, বিপদে এক আল্লাহ ছাড়া আর কেউ-ই থাকে না।
- Misbah Mahin


Next Post Previous Post