রোজার ১৫ টির বেশি আমল যা আপনি এই রমজানে করতে পারেন

রোজার ১৫ টির বেশি আমল যা আপনি এই রমজানে করতে পারেন | Romjan er Amol 


এবারের রামাদান হোক জীবনের শ্রেষ্ঠ রামাদান—১৩ টি কাজের মাধ্যমে আসন্ন রমাদানকে অর্থবহ করুন—ইনশাআল্লাহ্।
.
১. প্রতিদিন ন্যূনতম ৪ রাকাত তাহাজ্জুদের নামাজ পড়া ও কিছু সময় আন্তরিকভাবে দু‘আয় কাটানো। শেষ রাতের দু‘আ ও ইস্তিগফার আল্লাহর ভীষণ পছন্দ।
.
২. সারা মাসে কমপক্ষে কুরআনের একটি খতম পরিপূর্ণ করা। রাতের বেলা কিছু সময় তিলাওয়াত করা। রাতের তিলাওয়াতের মর্যাদা অনেক বেশি।
.
৩. পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আওয়াল ওয়াক্তে (ওয়াক্তের শুরুতেই) পূর্ণ আন্তরিকতার সাথে আদায় করা। ধীরে-সুস্থে তারাবির সলাত আদায় করা। বাসার নারীদেরও জামাতে শরিক করানো। (তাঁদের কাতার হবে সবার শেষে)
.
৪. গুনাহ থেকে বাঁচা: বিশরষত রোযা অবস্থায় চোখ, কান এবং জিহ্বা দিয়ে কোনো ছোট গুনাহও না করা। যথাসাধ্য অনলাইন থেকে দূরে থাকা। টিভিতে ইসলামি অনুষ্ঠানগুলো দেখা যাবে। তবে, এর বেশি কিছু না। মনের সংকীর্ণতা দূর করে উদারচিত্তে সবাইকে ক্ষমা করে দেওয়া। বিনিময়ে আল্লাহ আমাদের ক্ষমা করে দিবেন। কুরআন ও হাদিসে এই ওয়াদা আছে।
.
৫. সারা মাসে অন্তত একবার সকল আত্মীয়ের কাছে ফোন করে তাদের খোঁজ নেওয়া। আত্মীয়তার বন্ধন রক্ষা করা সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ ফরজের একটি।
.
৬. প্রতিদিন অন্তত তিন ঘণ্টা সময় কুরআনের তিলাওয়াত, হিফয, অর্থ ও তাফসির পাঠে ব্যায় করা। সম্ভব হলে সম্মিলিতভাবেও এই কাজটি করা যায়।

রোজার মাসের আমল ২০২২
.
৭. সাধ্যানুযায়ী পুরো মাস জুড়ে অসহায় ও দরিদ্রদের দান-সদাকাহ্ করা। এক্ষেত্রে নিজ আত্মীয়দের প্রাধান্য দেওয়া। এটিই ইসলামের নির্দেশনা।
.
৮. রামাদানের শেষ দশ দিনে (ও রাতে) ইবাদাতের জন্য কোমর বেঁধে নামা এবং লাইলাতুল কদর তালাশ করা; শুধু ২৭ তম রাত্রিতেই নয়।
.
৯. সাহরি ও ইফতারে খাবারের অপচয় না করা এবং খাবার নিয়ে অতিরিক্ত চিন্তা, কথা-বার্তা ও হৈ-হুল্লোড় না করা। খাবার তৈরিতে বাসার মা-বোনদের যথাসাধ্য সহযোগিতা করা ও কোনো খাবার পছন্দ না হলে মেজাজ না হারানো।
.
১০. নামাজের পর, সকাল-সন্ধ্যায় ও ঘুমের সময়ের মাসনুন যিকরগুলো গুরুত্বের সাথে পড়া। চাশতের নামাজে অভ্যস্ত হওয়া।
.
১১. সারা মাস তাওবাহ্ এবং ইস্তিগফারে লেগে থাকা। সাহরি ও ইফতারের সময়ে কিছুক্ষণ দু‘আ করা। এ দুটো সময়ে দু‘আ কবুল হয়। জেনে রাখবেন, রামাদানে মুমিনের প্রধান টার্গেটই হলো, নিজের গুনাহ মাফ করানো।
.
১২. গিবত, গান শোনা, নাটক-মুভি দেখা, পর্নোগ্রাফি, কুদৃষ্টি, কুধারণা, হিংসা, অহংকার এসব গুনাহ্ যারা ছাড়তে পারছেন না, বরং এগুলো জীবনের সাথে মিশে গেছে ও অভ্যাসে পরিণত হয়েছে, তারা রামাদানের দীর্ঘ এক মাসের কঠিন প্রশিক্ষণের মাধ্যমে নিজেদের সংশোধন করে নিতে পারেন। যারা অনলাইনে গেইম খেলায় আসক্ত তারাও নিজেদের ঝালাই করে নিতে পারেন।
.
১৩. আমরা এক ভয়াবহ দুর্যোগের মধ্যে আছি। কেউ জানি না, তাকদিরে কী আছে। সুতরাং এই রামাদানই হতে পারে আমাদের অনেকের জীবনের শেষ রামাদান। সেটি মাথায় রেখে হাসি-ঠাট্টা, ফূর্তিবাজি ও গতানুগতিক উদ্দেশ্যহীন জীবনযাপন বাদ দিয়ে যথাসাধ্য তাকওয়া, বিনয় ও গাম্ভীর্যের সাথে এমনভাবে এই রামাদান কাটানো, যেন সবাই মৃত্যুপথযাত্রী।
.
মহান রব আমাদের এই তেরোটি কাজ সঠিকভাবে করার তাওফিক দিন, আমাদের গুনাহগুলো ক্ষমা করুন এবং তাঁর সন্তুষ্টির সাথে কবরবাসী করুন।
.
[আজ রাতে রমাদানের ২৪ ঘণ্টার একটি ভারসাম্যপূর্ণ রুটিন পোস্ট করা হবে ইনশাআল্লাহ্। আশা করি, উপকৃত হবেন।]
.
#Tasbeeh



রমাদানের আর ২/১ দিন বাকী। পূর্ব প্রস্তুতি হিসেবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে কাজটা তা হলো যাকাত এবং সাদাকাতুল ফিতরাহ হিসাব করে হকদারদের দিয়ে দেয়া যেন উনারা রমাদানের দিনগুলো সুন্দর করে কাটাতে পারেন।

আকাশে চাঁদ খোজা দিয়ে শুরু হোক আমাদের রমাদান...
একটা রাফ আইডিয়া পেলাম রমাদানের ২৪ ঘন্টা নিয়ে। ভালো লাগলো তাই সবার সাথে শেয়ার করলাম। কেউ আমার রুটিন মনে করবেন না প্লিজ, প্লিজ... প্লিজ... 

🕢৩/৫টা খেজুর আর এক গ্লাস পানি খেয়ে মাগরিব সালাত আদায় করে নেয়া ৪০ মিনিট
🕗তারপর ২০ মিনিট টাইম ধরে ইফতার করে নেয়া। (অবশ্যই হাল্কা খাবার দাবার)
🕘১ ঘন্টা কুরআন তিলওয়াত অর্থসহ
🕚২-৩ ঘন্টা ঈশা সালাত, তারাবিহ
🕛রাতের খাওয়া ২০ মিনিট
🕝কুরআন তিলওয়াত ১ ঘন্টা
🕝তাহাজ্জুদ ৩০ মিনিট
🕞সাহুর ২৫ মিনিট
🕟ফজর ৩০ মিনিট
🕠আযকার জিকির ১ ঘন্টা
🕔সালাতুল ইশরাক ১৫ মিনিট
🕦ঘুম ৬ঘন্টা
🕧সালাতুল দোহা ২০ মিনিট
🕐তাফসির ১ ঘন্টা
🕑যোহর সালাত ১ ঘন্টা
🕒সিরাত/কুরআন তিলাওয়াত ১ ঘন্টা
🕟রান্না বা ঘুম ২ঘন্টা (আমি ঘুম প্রেফার করি)
🕟আছর ৩০ মিনিট
🕡আযকার জিকির করতে করতে ইফতার রেডী করা ২ ঘন্টা
🕢ইফতার ২০মিনিট
🕢মাগরিব ৩০ মিনিট
🕣১ঘন্টা রেস্ট, ফ্যামিলি টাইম, ইসলামিক আলোচনা, দাওয়াতি কাজ ঘরে এবং সোস্যাল মিডিয়াতে।
কিছু গুরুত্বপূর্ণ চেকলিস্ট
প্রতিবার ওযুর আগে মিসওয়াক করা
পুরো সময়টা ওযুর সাথে থাকার চেষ্টা করা
প্রতিটা কাজ সুন্নাহ মেনে চলা (কাজগুলোর সুন্নাহ পদ্ধতি না জানলে জেনে নেয়া)
অপ্রয়োজনীয় কথা পরিহার করা
স্মার্ট ফোন হাতের নাগালের বাহিরে রাখা
এই রমাদানই আমাদের শেষ রমাদান মনে করা
সবাইকে মাফ করে দেয়া
রব্বুল আলামীনের কাছে জীবনের সমস্ত গুনাহের ব্যাপারে মাফ চাওয়া।
বাবা মায়ের সেবা যত্ন করা, খোঁজ খবর রাখা সাথে আত্নীয় স্বজনেরও
প্রতিদিন অল্প করে হলেও সাদাকাহ করা
রোজাদারকে ইফতার করানো
সুন্দর আখলাক গড়া
হিংসা, মিথ্যা পরিহার করা
খাদিমা বা অসহায়দের দান করার সময় নিজের পছন্দের খাবার এবং পোষাকটাই যেন দেয়া হয় সেদিকে খেয়াল করা
অপচয় থেকে বেঁচে চলা
সুন্নাহ তরীকাতে বিলাসমুক্ত জীবনযাপন করা
সবার জন্য মন ভরে দুয়া করা
লিখেছেন - Tahmina islam

রমাদ্ব-নে কি করব আমি???

রমাদ্ব-ন আমাদের দরজায় কিন্তু আমরা অধিকাংশ এখনো চিন্তা করিনি আমরা কি কি আমল করব! একটা অতি সত্য কথা কি জানেন টার্গেট বা লক্ষ্য ছাড়া কিছু হয় না। আপনি টার্গেট করুন আপনি দিনে ৫০০ বার দুরুদ পড়বেন, দেখবেন দিন শেষে ঠিকিই আপনি ৫০০ বার দুরুদ পড়ে ফেলেছেন কিন্তু আপনি যদি কোন টার্গেট ছাড়া দরুদ পড়ার নিয়্যাত রাখেন তো দিনশেষে দেখবেন আপনার ৫ বারও দুরুদ পড়া হয়নি! হ্যাঁ এটাই বাস্তবতা! তাহলে? কি ভাবছেন আপনি??

 কি কি আমল করবেন এখনি টার্গেট করে ফেলুন, খাতা কলম নিয়ে বসে পড়ুন আর লিখে ফেলুন রমাদ্ব-নে আপনি কি কি আমল করতে চান! আর একটা সাইকোলজিক্যাল বিষয় মনে রাখবেন! ধরুন আপনি রাত ১০ পর্যন্ত পড়াশোনা করবেন বলে চিন্তা করেছেন তো যখন রাত ১০ টার কাছাকাছি বাজবে তখন কিন্তু আপনার আর বসে থাকতে মন টানবে না!

মনটা শুধু উঠি উঠি করবে, রাজ্যের সব ঘুম এসে ভীড় জমাবে আপনার চোখে! কিন্তু সেই আপনিই যদি রাত ১২ টা পর্যন্ত জেগে থাকার টার্গেট করেন তাহলে দেখবেন ঠিকিই আপনি ১১টা বা সাড়ে ১১ টা পর্যন্ত পড়তে পারছেন। তাহলে ভাবুন আপনাকে কি করতে হবে?? নিজের মত করে রুটিন সাজিয়ে ফেলুন।

তারাবী,,তাহাজ্জুদ, ইশরাক,চাশত, আওয়াবীন সহ প্রতিদিন ১৫০ রাকাত নামাজের টার্গেট করুন, দেখবেন দিন শেষে আপনি ঠিকিই ১০০ রাকাত নফল পড়ে ফেলেছেন! আপনি টার্গেট করুন সুবহানাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহু আকবার,লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ ইত্যাদি জিকির প্রতিদিন ১৫০০ বার করে পড়বেন। তাহলে দেখবেন আপনি প্রতিদিন মিনিমাম হাজার বার করে জিকিরগুলো পড়ে ফেলেছেন! 

খাতা কলম স্কেল নিয়ে দাগ টেনে নিন হিসাব করুন আপনি কোন (হাদিস বর্নিত ফজিলতপূর্ণ) আমল বা কোন জিকির দিনে কতটুকু করলেন! তারপর আস্তে আস্তে পরিমাণ বাড়ানোর চেষ্টা করুন! কোন ভুল বুঝবেন না,আমি বলছি না সব আমল হিসাব করে রাখতে,আমিও নিজেও হিসাব করে আমল করার পক্ষে না! 

কিন্তু মূলত কথা হলো হিসাব করা কোন উদ্দেশ্যে নয়,উদ্দেশ্য যতবেশি সম্ভব আমল করে নেওয়া! আপনার যদি হিসাব করে মাস শেষে ১৫ হাজার বার দরুদ পড়া হয় আর যদি হিসাব না করলে ১৫ বারও না পড়া হয় তাহলে কোনটা ভালো? 

এরপরও যাদের হিসাব নিয়ে ওয়াস ওয়াসা কাজ করবে তাদের প্রতি অনুরোধ থাকবে নির্দিষ্ট টার্গেট পূর্ণ করার পর অতিরিক্ত আরও কিছু আমল করে নেওয়ার জন্য, যেন মনে ওয়াস ওয়াসা কাজ না করতে পারে।

বোনেরা আমার!!!
রমাদ্ব-ন মানেই আমলের উৎসব, রমাদ্ব-ন হলো নিজেকে জাহান্নাম থেকে মুক্তির পাসওয়ার্ড!

রমাদ্ব-নের সাথে কোরআনের সম্পর্ক এমন দেহের সাথে আত্মার সম্পর্ক যেমন!
তাই আমাদের উচিৎ যতবেশি সম্ভব কুরআন তিলাওয়াত করা। একাধিক কুরআন খতমের সাওয়াব অর্জন করা। যাদের এখনো তিলাওয়াত সহিহ না তাদের এই রমাদ্ব-ন একটা চরম সুযোগ। 

আর একটা কাজ করা যেতে পারে আপনি প্রতিদিন ৩ হাজার বার সূরা ইখলাস পড়লেন, কি আপনার চোখ কি কপালে উঠে গেল? অবাক হওয়ার কিছু নেই ৩ হাজার বার সূরা ইখলাস পড়তে আপনার আড়াই ঘণ্টা মত সময় লাগবে! 

আর বিনিময়ে আপনি মাস শেষে পাবেন ১ হাজার কোরআন খতমের সওয়াব আর এই সওয়াবকে ৭০ গুণ বৃদ্ধি করা হলে আপনার আমল নামায় উঠবে ৭০ হাজার বার কুরআন খতমের সওয়াব! 

সুবহানাল্লাহ! চিন্তা করুণ আপনি কেয়ামতের দিন ৭০ হাজার বার কোরআন খতমের আমলনামা নিয়ে উঠবেন!! এর পরও কি আপনি এই আমলটা করবেন না? উহু সারাদিন কাজ করলেও তো মুখে জিকির জারি রাখা যায়, সুরা ইখলাস তিলাওয়াত করা যায়।

আমরা তো নিজেদের মুসলিম পরিচয় দেই, কুরআনকে মুহাব্বাত করার বুলি আউড়াই কিন্তু কখনো কি কুরআনের প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত অর্থ বুঝে পড়েছি?
হায় আফসোস!!

আমাদের অধিকাংশ নয় বরং প্রায় ১০০% মানুষের উত্তর হবে 'না'। আমাদের জন্য এটাই সুযোগ চলুন টার্গেট করি অন্তত একবার হলেও প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত অর্থসহ বুঝে পড়বেন, আর পড়ব-জানব সেটা মানার নিয়্যাতে।

কারণ কোরআন হাজারবার খতমের চেয়ে কুরআনের একটি বিধান মেনে চলা আমাদের কাছে হাজারগুণ উত্তম।

সালাফে সালেহীনগণ রমাদ্ব-ন আসলে বেশী বেশী কুরআন নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়তেন।
কুরআন অনুধাবন করতেন, বুঝতেন!

এক আমল করতে করতে ক্লান্ত হয়ে গেলে একঘেয়েমি দূর করার জন্য নতুনভাবে অন্য আমলের দিকে নিজেকে ধাবিত করতেন।এভাবে ইবাদাতে লিপ্ত থাকতেন।

হাফিজ ইবনে রজব, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন তাঁর উপর রহমত করুন: বলেন।
“মুয়াল্লা বিন ফজল বলেছেন:
সালাফগন আল্লাহ রাব্বুল আলামিনকে রমাদ্বনের পূর্বের ছয় মাস রমজান পাওয়ার আহবান ও দোয়া করতেন এবং তারা রমাদ্ব-নেনে করা ইবাদত কবুল হওয়ার জন্য বাকি ছয় মাস দোয়া করতেন।

ইয়াহইয়া ইবনে আবী কাসীর বলেছেন: সালাফগণ বলতেন-
হে আল্লাহ, আমাকে রমাদ্ব-ন পর্যন্ত হায়াত দান করুনএবং রমাদ্ব-নকে আমার জন্য নিরাপদ রাখুন এবং আমার কাছ থেকে তা গ্রহণ করুন,
(লাতায়েফুল মাআরিফ পৃষ্ঠা:১৪)

খাবারের ম্যেনু নিয়ে তো আমাদের কতই না ফিকির থাকে!
প্রিয় বোনেরা!
ভাবুন!!
জানুন!!!
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা রমাদ্ব-ন এর মাহাত্ম্য কিভাবে বর্ননা করেছেন?
রসুল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর রমাদ্ব-নের প্রতি গুরুত্ব কেমন ছিল?
সাহাবাহে কেরামদের রমাদ্ব-ন কিভাবে কাটত?সালাফগণ রমাদ্ব-নকে কিভাবে মুল্যায়ন করতেন?

অথচ আমাদের অবস্থা কি? আমাদের কেমন হওয়া উচিত? ফিকির করুন এই রমাদ্ব-ন থেকে আমরা কিভাবে উপকৃত হতে পারব!

সংক্ষিপ্ত পোস্টে এত বিস্তারিত আলোচনা সম্ভব নয়।
কিভাবে নিজের নফসকে শেকলবদ্ধ করবেন? কিভাবে আমল বাড়াবেন?

কেমন ছিল আমাদের সালাফদের রমাদ্ব-ন এসব বিস্তারিত জানার জন্য শাইখ আহমেদ মুসা জিবরীল হাফিঃ এর 'ধূলিমলিন উপহার রমাদান' নামক লেকচার সিরিজ শোনার অনুরোধ রইল।

 ১৫-২০ মিনিটের আলোচনা কিন্তু এত জ্ঞানগর্ভ সেটা ব্যাখ্যা করার সাধ্য আমার নেই। ইউটিউবে 'ধূলিমলিন উপহার রমাদান' লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন এই অমূল্য সম্পদ!
পরিশেষে, আবারো বলছি টার্গেট নিন,
টার্গেট পুরনে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ হোন!!
- Afifah Taqiyah

(পোস্টটি বেশি বেশি শেয়ার বা কপি পেস্ট করার অনুরোধ করছি কারণ আপনার একটি শেয়ারে হয়ত একজন মানুষ রমাদ্ব-নে আমলগুলো করবে বা আমল করা নিয়ে অনুপ্রেরণা পাবে যার সাওয়াবের একটা অংশের ভাগিদার হবেন আপনিও...)
Next Post Previous Post