মসজিদের ছবি - মসজিদের HD ছবি ডাউনলোড পিকচার : বাংলাদেশের বিখ্যাত মসজিদ সমূহ ও ছবি

মসজিদের ছবি - মসজিদের HD ছবি ডাউনলোড পিকচার ও ইতিহাস ২০২৪

লাহোর শহরে ১৭০১ সালে রাজা আওরঙ্গজেব দ্বারা নির্মিত, 
বাদশাহী মসজিদটি আজও রয়েছে। 
সবচেয়ে সুন্দর মসজিদ চিত্র
মসজিদের চার কোণে দাঁড়িয়ে থাকা টাওয়ারটির উচ্চতা মিটার।
সবচেয়ে সুন্দর মসজিদ চিত্র
নামটি থেকে বোঝা যায় যে, এই মসজিদটি সুলতান হাসানাল বলকিয়াহ শাসনকালে তৈরি করেছিলেন।
অনেক পার্ক এবং ঝর্ণা দিয়ে সজ্জিত হওয়ার পাশাপাশি এই মসজিদটি সুসজ্জিত 24 ক্যারেট-লেপা গম্বুজটি সত্যই তার আশ্চর্যরূপে পূর্ণতা দেয়।
  1. মসজিদের ছবি png
  2. গ্রামের মসজিদের ছবি
  3. মসজিদের ছবি আঁকা
  4. মসজিদের মিনারের ছবি
  5. মসজিদের ছবি png
  6. গ্রামের মসজিদের ছবি
  7. মসজিদের ছবি আঁকা
  8. মসজিদের মিনারের ছবি









যারা কাফেরদের সাথে সুর মিলিয়ে আয়া সোফিয়া কে মসজিদে পুনরায় ফিরিয়ে আনায় উদারতার নামে উগ্র ভাবে গলা ফাটাচ্ছেন তাদের জন্য কিছু কথা।  


বিগত একটি পোস্টে আয়া সুফিয়া কেন্দ্রিক দুচারটে কথা বলতে গিয়ে আলজেরিয়া এবং স্পেনের বিখ্যাত দুটো মাসজিদের গির্জায় রূপান্তরের টুকরো ইতিহাস তুলে ধরেছিলাম।

আজ আপনাদেরকে এমন একটি মাসজিদের কথা বলব যেটি এখন নাইটক্লাব হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছে।

ঘটনাটি নিকট অতীতে ঘটলেও অধিকাংশ সো-কলড লিবারেল মুসলিম ভাইয়েরা জানেনই না।
জানলেও কন্ট্রোভার্সাল মতাদর্শের কারণে মুখে গ্লু লাগিয়ে আছেন। তাদের দুই ঠোঁটে লাগানো গ্লু পরিষ্কার করার দায়িত্ব আমাদের নিতে হবে। ভাই বলে একটা কথা আছে না!
মাসজিদের নাম আল-আহমার মাসজিদ। আহমার অর্থ লাল। ইংরেজিতে মাসজিদের নামকরণ করা হয়েছিল 'দি রেড মস্ক।' 

পরিচিতি ফলকে ইংরেজি নামটিই শোভা পাচ্ছে। এটি বর্তমান ইসরাইলের উত্তরাঞ্চল শহর সাফেদে অবস্থিত।



- আবার লিখে রাখছে মসজিদের ইতিহাস! যাতে সবাই দেখে মুসলিমদের মসজিদ এখন মদের বার!
আর আমাদের মাঝে থাকা মোডারেট মুসলিম এই কাফেরদের শান্তির উদারতার দুত মেনে অন্য মুসলিমদের জঙ্গি বানাতে রীতিমত আটঘাট বেধে নামছে।

 নির্মাণ ইতিহাস একটু বলে নিই। মহানায়ক বায়বার্স ১২৬৬ সালে সাফেদ অঞ্চল জয় করেন। জয় করার পর সাফেদকে উত্তরাঞ্চলের রাজধানী হিসাবে ঘোষণা দেন। তিনি ১২৭৬ সালে নির্মাণ করে আল আহমার মাসজিদ। আপাতত এতোটুকুই থাক। হালকা ধারণা তো পাওয়া গেল। ব্যাস!
১৯৪৮ সালের আগে এই সাফেদ শহর ছিল ফিলিস্তিনী মুসলিমদের শান্তিময় আবাস। প্রায় ১২০০০ মুসলিম ভাইবোনদের বাস ছিল সেখানে।

 ইসরাইলী ইহুদীরা ১৯৪৮ সালে সাফেদ জোরপূর্বক দখলে নেয়। যুদ্ধ করে কিন্তু জয় করে নি। তারা ডি-জুরি নীতিতে সাফেদে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করে।
 তখন ঐ অঞ্চলের সবচেয়ে বিখ্যাত মাসজিদ আল আহমারও বিকৃতি থেকে রেহাই পায় নি। প্রথমে মাসজিদকে বানায় ইহুদী স্কুল।

তারপর বানায় লিকুদ পার্টির নির্বাচনী ক্যাম্প। তারপর কাপড়ের শো-রুম। গেল বছর সেটিকে বানিয়ে ফেলে নাইটক্লাব।

পরিবর্তিত নামঃ Culture and arts center "The Red Khan"। বর্তমানে সেখানে সব চলে, শুধু চলে না নামাজ। তথাকথিত বিশ্ব সুশীলদের কোনো আওয়াজ আছে? নেই। তবুও তাদের থেকে নীতিকথা শুনে নীতিবাদী হওয়ার আমাদের কী তোড়জোড়। হতভাগার দল!
ইসরাইলে ঐতিহাসিক একটি মাসজিদ আস্তেআস্তে নাইটক্লাবে পরিণত হল অথচ টুঁ শব্দ পর্যন্ত হল না। আয়া সুফিয়ার মতো মিডিয়া কভারেজ পেল না।

পোপ, ইউনেস্কো, আমেরিকার স্টেট ডিপার্টমেন্ট, রাশিয়ান অর্থোডক্স চার্চ সহ ভিন্নধর্মীরা তো চুপ ছিলই, আমাদের কথিত উদারপন্থী ভাইয়েরাও গলিত সিসা ঢেলে মুখটা বন্ধ করে রেখেছিল।

অথচ এদের প্রত্যেকেই আয়া সুফিয়াকে কেন্দ্র করে বেশ সরব। মুহুর্মুহু নিন্দাবাদ ছড়াচ্ছেই। এরা যে কী রকম ভয়ানক জ্ঞানপাপী তা ব্যাখ্যা করে শেষ করা যাবে না।

বর্ণনাতীত দ্বিচারী।এদের কাছে ইসলাম অভিযুক্ত। মুসলিমরা উচ্ছিষ্ট। প্রকৃত উচ্ছিষ্ট তো ওরাই। তবুও লিবারেল পশ্চিমা বুদ্ধিবৃত্তিক দাস শ্রেণী তা বুঝতে পারল না। আফসোস!

বিধর্মীদের নিয়ে তেমন কথা নেই। তারা তাদের আদর্শিক কারণে মুসলিমদের ইতিহাস বিকৃত করবেই।
দুঃখ হল স্বজাতীয় গরুখোর মুসলিমদের নিয়ে। এরা কোন যুক্তিতে ওরিয়েন্টালিস্টদের ইতিহাস পড়ে ইসলামের সত্য ইতিহাসকে মিথ্যা বলে চালিয়ে দেয়?

ইসলাম নিয়ে তাদের ভাবনা এতো দরিদ্র কেন? তারা যদি তাদের স্বীয় মগজকে পশ্চিমাদের কাছে বর্গা না দিয়ে নিজেরাই চাষবাদ করত! আল্লাহ এদেরকে হেদায়াত দান করুন।
- নজ্রুল ইসলাম 








আরো দেখুনঃ 
মসজিদে নববীর ছবি ( মদিনা)
➤ কাবা শরিফের  ৫০+ ছবি 







মসজিদের ছবি HD Download


Loading... Siddiqa_Fatima_Zahra_Mosque_Kuwait.jpg
Siddiqa Fatima Zahra Mosque Kuwait
Loading... Mosque_of_Muhammad_Ali_Pasha_Egypt.jpg
Mosque of Muhammad Ali Pasha Egypt
Loading... Sheikh_Zayed_Grand_Mosque_2_UAE.jpg
Sheikh Zayed Grand Mosque UAE 

Loading... Faisal_Mosque_Pakistan.jpg
Faisal Mosque Pakistan

Loading... Sunshine_Mosque_Australia.jpg
Sunshine Mosque Australia



Loading... Al-Saleh_Mosque_Yemen.jpg
Al-Saleh Mosque Yemen




আরেকটি মসজিদের ঘটনা 



নয়নকাড়া কারুকার্যখচিত এই মসজিদটির নাম কেতশাওয়া মসজিদ। 



এটি আলজেরিয়ার অন্যতম প্রসিদ্ধ একটি ঐতিহাসিক মসজিদ। ১৭৯২ খ্রিষ্টাব্দে উসমানি খিলাফতভুক্ত আলজেরিয়ার প্রাদেশিক শাসক ছিলেন হাসান পাশা।

 তিনিই আলজেরিয়ার কাশবাহ শহরে ১৬১২ খ্রিষ্টাব্দে নির্মিত এক জরাজীর্ণ মসজিদ পুনর্নির্মাণ করেন।

 যেটি তাঁর রূপ-সৌন্দর্য দিয়ে তৎকালীন সময়ে গোটা বিশ্বের নজর কেড়েছিল। তুর্কি স্থাপত্যবিদদের নির্মাণশিল্পের নিপুণতা ও কীর্তিগাঁথার অন্যতম এক দলিল এই মসজিদটি।



মসজিদের পাশেই একটি বাজার ছিল। তুর্কিরা সেই বাজারকে 'বকরির বাজার' বলত। 

কারণ, তুরৃকিভাষায় 'কেতশাওয়া' অর্থ বকরি। আর সেই বাজারে বকরি কেনাবেচা হতো। সে হিসেবে মসজিদের নামও কেতশাওয়া হয়ে যায়।


১৮৩২ খ্রিষ্টাব্দে আলজেরিয়ায় ফরাসি ঔপনিবেশিকতাকালে, সেনাপ্রধান দি বুলিনিয়াকের পৃষ্ঠপোষকতায় ডক দ্য রোফেঙ্গা এই কেতশাওয়া মসজিদকে গিরজায় রূপান্তরিত করার সিদ্ধান্তগ্রহণ করেন। 

শুধু তাই নয়; মসজিদে রক্ষিত যতগুলো কুরআন ছিল, সবগুলো নিয়ে ওই বকরির বাজারে জ্বালিয়ে দেন তিনি। 

যার কারণে পরবর্তীকালে এই বাজার 'শহিদদের আঙিনা' নামে পরিচিত হয়ে যায়।


এখানেই শেষ নয়; আল্লাহর ঘর মসজিদকে গিরজায় রূপান্তরিত করায়, আলজেরিয়ার প্রায় চারহাজার মুসলমান প্রতিবাদ করতে গিয়ে মসজিদে আশ্রয় নেয়।

 কিন্তু প্রতিবাদকারীদের কপালে বড় করুণ পরিণতি ঘটে। সবাইকেই মসজিদে আটকিয়ে জ্বালিয়ে মেরে ফেলা হয়! 

এরপর মসজিদকে ফরাসি সেনাদের ঘোড়ার আস্তাবল বানিয়ে ফেলা হয়! এরপর ডক দ্য রোফেঙ্গা তার সেই দাম্ভিকতাপূর্ণ ঐতিহাসিক কথাটা বলেন- আমি শহরের সবচেয়ে সুন্দর এই মসজিদকে যীশুখ্রিষ্টের উপাসনালয় বানাবই!


অবশেষে এই মসজিদকে গিরজা বানিয়ে ফেলা হয়। মসজিদের মিম্বর গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। মসজিদের দেয়ালে সুশোভিত আল্লাহর নামের ক্যালিওগ্রাফিগুলো মুছে ফেলা হয়। 

সেই স্থানে প্রতিস্থাপন করা হয় ক্রুশচিহ্ন। মসজিদের সবচেয়ে উঁচু মিনারের আকৃতি বিনষ্ট করে, সেটির চূড়ায় বেঁধে দেওয়া হয় ফ্রান্সের বিজয় পতাকা। 

গির্জাটির নাম দেয় তারা সেন্ট ফিলিপ সেন্ট্রাল ক্যাথেড্রাল। এমনকী ১৮৩২ খ্রিষ্টাব্দের ২৫ ডিসেম্বরের রাতে, ক্রিসমাস দিবস উদযাপনকালে প্রথমবারের মতো প্রার্থনা করে!


মসজিদটি নির্মিত হয়েছিল ১৭৯২ খ্রিষ্টাব্দে। আল্লাহর ঘরে মাত্র ৪০ বছর সেজদা করার সুযোগ পেয়েছিল আলজেরীয় মুসলমানরা; ১৮৩২ সালে সেটি গিরজায় পরিণত করেছিল খ্রিষ্টানরা।

 কিন্তু আল্লাহ তাআলার অশেষ মেহেরবানিতে, তার ১৩০ বছর পর; ১৯৬২ খ্রিষ্টাব্দে আলজেরিয়ার স্বাধীনতা অর্জনের পর এটিকে ক্যাথেড্রাল থেকে আবারও মসজিদে রূপ দেয় আলজেরীয় মুসলমানরা।

_______
১৪৫৩ খ্রিষ্টাব্দে লড়াই করে বিজয় অর্জনের মধ্য দিয়ে কনস্টান্টিনোপল পদানতা করার পর, উসমানি সুলতান মুহাম্মাদ আল-ফাতিহ আয়া সোফিয়া গিরজাকে অর্থোডক্স ক্যাথেড্রাল থেকে মসজিদে রূপান্তরিত করেছিলেন।

 তাঁর এই হস্তক্ষেপ সম্পূর্ণ বৈধ ছিল তখনকার সময়ের আন্তর্জাতিক সমরনীতি অনুযায়ী। 

কেননা, যুদ্ধে জয়লাভের মাধ্যমে তিনি গোটা বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের মালিক হয়ে গিয়েছিলেন। 

তাঁর মালিকানাধীন এলাকায় যেকোনো ধরনের হস্তক্ষেপ করতে তিনি সম্পূর্ণ স্বাধীন ছিলেন। আর ইসলামও এমন হস্তক্ষেপের বৈধতা দেয়।


কনস্টান্টিনোপল বিজয়ের পর সুলতান মুহাম্মাদ আল-ফাতিহ খ্রিষ্টান জনগণের সাথে যে উদার ও অমায়িক ব্যবহার করেছিলেন, তা আজও ইতিহাসের পাতায় স্বর্ণোজ্জ্বল হয়ে আছে।

 নিরপরাধ কাউকেই তিনি হত্যা করেননি। সবাইকেই নিজ নিজ বাসস্থানে শান্তি ও নিরাপত্তার সাথে জীবনযাপনের আদেশ দিয়েছিলেন। তাদের ধর্মপালনের স্বাধীনতাও দিয়েছিলেন। 

আয়া সোফিয়ার খ্রিষ্টান যাজকদেরকেও সম্মান করেছিলেন। এমনকী কোনো কোনো যাজক তো তাঁর এমন উদার ব্যবহারে, ইসলামের আদর্শে বিমুগ্ধ হয়ে ইসলামগ্রহণও করেছিলেন।


তিনি ডোক দ্য রোফেঙ্গার মতো অমানবিক আচরণ করেননি। 

বাইবেলের কপিগুলো আগুনে পুড়িয়ে দেননি। আয়া সোফিয়ার ভেতর আটকিয়ে খ্রিষ্টানদের জ্বালিয়ে মারেননি।

 তদ্রুপ তিনি রাজা ফার্ডিনেন্ডের মতোও পৈশাচিক আচরণ দেখাননি। রাজা ফার্ডিনেন্ড কী পরিমান অমানবিক আচরণ করেছিলেন স্পেনের ধোঁকাগ্রস্থ মুসলমানদের সাথে, তাও তো ইতিহাসে লিপিবদ্ধ আছে। 

না জানলে পড়ে দেখুন। ইসলামের মহান সুলতান মুহাম্মাদ আল-ফাতিহের সাথে এদের চরিত্র তো আকাশপাতাল তফাৎ! বস্তুত এই তফাতের মূলে রয়েছে ইসলামের মানবিক শিক্ষা ও বিকৃত খ্রিষ্টবাদের অমানবিক শিক্ষা।


পুনশ্চ : ইস্তাম্বুলের আয়া সোফিয়া জামে মসজিদের সাথে আলজেরিয়ার কেতশাওয়া মসজিদের পুরোপুরি মিল রয়েছে। 

এটিকে মসজিদ থেকে গিরজায় রূপান্তরিত করা হয়েছিল। যেমনি আয়া সোফিয়াকে গিরজা থেকে মসজিদ বানানো হয়েছিল।


কিন্তু আয়া সোফিয়ার এই গিরজা-মসজিদ রূপান্তরকরণ নিয়ে খ্রিষ্টজগতের বিলাপ শোনা গেলেও, 

কেতশাওয়ার মসজিদ-গিরজা রূপান্তরকরণ নিয়ে একটা খ্রিষ্টানের বাচ্চারও কোনো 'রা' শোনা যায় না! এমনকী বেইমান নাস্তিকগুলোও এখানে নীরব।

তাদের সব মানবতা কেবলমাত্র আয়া সোফিয়াকে নিয়ে! তাদের সব আপত্তি সুলতান মুহাম্মাদ আল-ফাতিহকে নিয়ে! 

কারণ, আয়া সোফিয়াই বলুন আর সুলতান মুহাম্মাদ আল-ফাতিহ বলুন; এসবের সাথে যে ইসলামের সম্পর্ক!
- Aynul Haque Qasemi






















বাংলাদেশের সুন্দর মসজিদের ছবি - বাংলাদেশের মসজিদ সমূহ


আজকের মসজিদ।
রহমান বাগ বায়তুল মোয়াজ্জাম জামে মসজিদ।
রহমান বাগ (সদর), মৌলভীবাজার


মসজিদের ছবি ডাউনলোড


আজকের মসজিদ।
দেলওয়ার হোসেন চৌধুরী জামে মসজিদ
ফেঞ্চুগঞ্জ, সিলেট।
ছবি পাঠিয়েছেন- আহসান হাবীব শাহ


গুঠিয়া মসজিদ
স্থানঃ গুঠিয়া, বরিশাল।


আজকের মসজিদ।
হাতুন ভাঙ্গা জামে মসজিদ । স্থানঃ মাইজগাঁও ফেন্চুগোনা সিলেট।
ছবি পাঠিয়েছেন- Jibon Tori

















6 লাখ টাকা দিয়ে কোথায় ইনভেস্ট করবো? ব্যাংক না বিজনেস?


যেকোন ভাবে নিজের অনিচ্ছা সত্তেও সুদে জোড়ানো আর ইচ্ছাকৃত ভাবে সুদ খাওয়া এক না। আমার এই টাকা দিয়ে তারা আরেকজন কে ঋণ দিয়ে তার থেকে আবার সুদ খাবে! এভাবেই সুদের চক্র চলতে থাকবে।

না পেরে ব্যাংক এর সুদে যাওয়া আর ইচ্ছায় সুদ খাওয়া এক না। রিজিকের ১০ ভাগের ৯ ভাগ আছে বিজনেসে আর উল্টদিকে সুদ ভয়ানক হারাম হওয়া সত্তেও কেনো বিজনেস না করে সুদ খাওয়ার দিকে আহবান করা? 

যারা ব্যাংক কে না বলে বিজনেস এর কথা বলছে আশা করি পোস্ট দাতা তাদের কথা কে গ্রহন করবেন। সুদের হারাম টাকা দিয়ে কল্যাণ সম্ভব না, শুধু জুম্মার নামাজ পড়া মুসলিম হলেও সুদ খেয়ে সেইইইইই জুম্মার নামাজ টাও কবুল হবেনা কারন হারাম ভক্ষন হারাম পোশাক পড়ে করা ইবাদত আল্লাহ্‌ কবুল করেন না। 

আপনার নাম দেখে মুসলিম মনে হচ্ছে। মুসলিম হলে লাইফের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে কোরান হাদিস দেখে ভেবে চিনতে সিদ্ধান্ত নিয়েন। আপনার ভাইকেও বইলেন আজকে ব্যাংক এ ৬ লাখ টাকা রেখে ৫ বছরে যে সুদ নিবে তারচেয়ে বেশি টাকা লস হবে ৫ বছর পরে ঐ ৬ লাখ টাকার মূল্য কমে গিয়ে। আজকে ৬ লাখ টাকা দিয়ে যদি একটা দোকান দিতে পারে তো আগামী ৫ বছর পরে ঐ ৬ লাখ দিয়ে দোকানের সালামি দিতেও পারবে কিনা সন্দেহ!!! 

তাই সব দিক ভেবে হারাম এড়িয়ে নতুন বিজনেস শুরু করতে বলেন। অনলাইন অফলাইন সব দিকেই এখন নতুন নতুন বিজনেস এর সুযোগ তৈরি হচ্ছে।

 ২লাখ টাকা দিয়ে একটা ভালো মানের ব্লগ তৈরি করা যায়, ব্লগ দাঁড়িয়ে গেলে মাসে ২০/৩০ হাজার টাকা কঠিন কিছু না। এইটা একটা উদাহরণ দিলাম বুঝার জন্য, 

আর আমি যেহেতু অনলাইনের লোক তাই এইদিকের কথায় বললাম। আর সব কথার মূল কথা রিজিকের মালিক আল্লাহ্‌, বিজনেস শুরু করেন বিসমিল্লাহ্‌ বলে, হইত মাসে ৩০ হাজার না ৫০ হাজার ও ইনকাম করতে পারেন তাও হালাল টাকা








মসজিদের পিকচার


























আজকের মসজিদ।পেরপেটির কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ।
স্থানঃ বরুড়া, কুমিল্লা।

ছবি পাঠিয়েছেন- Ahasan Habib 


মসজিদের ছবি hd 

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় মসজিদ।
স্থানঃ সাভার, ঢাকা


ছবি পাঠিয়েছেন- Khan


মসজিদের ছবি বাংলাদেশ




আজকের মসজিদ
বায়তুল আমান জামে মসজিদ।
স্থানঃ উজিরপুর, বরিশাল।

ছবি পাঠিয়েছেন- Khan


বাংলাদেশের বিখ্যাত মসজিদ সমূহ





বেলাব বাজার কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ , স্থাপিত : আনুমানিক ৪০০ বছর পূর্বে ।

বেলাব বাজার , বেলাব ইউনিয়ন , বেলাব উপজেলা , নরসিংদী

 জেলা , ঢাকা বিভাগ। 




মসজিদের ছবি png























PNG Pictures এর ক্রেডিট Crazypng.com 
Next Post Previous Post