মসজিদের ছবি - মসজিদের HD ছবি ডাউনলোড পিকচার : বাংলাদেশের বিখ্যাত মসজিদ সমূহ ও ছবি
মসজিদের ছবি - মসজিদের HD ছবি ডাউনলোড পিকচার ও ইতিহাস ২০২৪
- মসজিদের ছবি png
- গ্রামের মসজিদের ছবি
- মসজিদের ছবি আঁকা
- মসজিদের মিনারের ছবি
- মসজিদের ছবি png
- গ্রামের মসজিদের ছবি
- মসজিদের ছবি আঁকা
- মসজিদের মিনারের ছবি
যারা কাফেরদের সাথে সুর মিলিয়ে আয়া সোফিয়া কে মসজিদে পুনরায় ফিরিয়ে আনায় উদারতার নামে উগ্র ভাবে গলা ফাটাচ্ছেন তাদের জন্য কিছু কথা।
আজ আপনাদেরকে এমন একটি মাসজিদের কথা বলব যেটি এখন নাইটক্লাব হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
জানলেও কন্ট্রোভার্সাল মতাদর্শের কারণে মুখে গ্লু লাগিয়ে আছেন। তাদের দুই ঠোঁটে লাগানো গ্লু পরিষ্কার করার দায়িত্ব আমাদের নিতে হবে। ভাই বলে একটা কথা আছে না!
পরিচিতি ফলকে ইংরেজি নামটিই শোভা পাচ্ছে। এটি বর্তমান ইসরাইলের উত্তরাঞ্চল শহর সাফেদে অবস্থিত।
- আবার লিখে রাখছে মসজিদের ইতিহাস! যাতে সবাই দেখে মুসলিমদের মসজিদ এখন মদের বার!
আর আমাদের মাঝে থাকা মোডারেট মুসলিম এই কাফেরদের শান্তির উদারতার দুত মেনে অন্য মুসলিমদের জঙ্গি বানাতে রীতিমত আটঘাট বেধে নামছে।
নির্মাণ ইতিহাস একটু বলে নিই। মহানায়ক বায়বার্স ১২৬৬ সালে সাফেদ অঞ্চল জয় করেন। জয় করার পর সাফেদকে উত্তরাঞ্চলের রাজধানী হিসাবে ঘোষণা দেন। তিনি ১২৭৬ সালে নির্মাণ করে আল আহমার মাসজিদ। আপাতত এতোটুকুই থাক। হালকা ধারণা তো পাওয়া গেল। ব্যাস!
ইসরাইলী ইহুদীরা ১৯৪৮ সালে সাফেদ জোরপূর্বক দখলে নেয়। যুদ্ধ করে কিন্তু জয় করে নি। তারা ডি-জুরি নীতিতে সাফেদে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করে।
তখন ঐ অঞ্চলের সবচেয়ে বিখ্যাত মাসজিদ আল আহমারও বিকৃতি থেকে রেহাই পায় নি। প্রথমে মাসজিদকে বানায় ইহুদী স্কুল।
তারপর বানায় লিকুদ পার্টির নির্বাচনী ক্যাম্প। তারপর কাপড়ের শো-রুম। গেল বছর সেটিকে বানিয়ে ফেলে নাইটক্লাব।
পরিবর্তিত নামঃ Culture and arts center "The Red Khan"। বর্তমানে সেখানে সব চলে, শুধু চলে না নামাজ। তথাকথিত বিশ্ব সুশীলদের কোনো আওয়াজ আছে? নেই। তবুও তাদের থেকে নীতিকথা শুনে নীতিবাদী হওয়ার আমাদের কী তোড়জোড়। হতভাগার দল!
পোপ, ইউনেস্কো, আমেরিকার স্টেট ডিপার্টমেন্ট, রাশিয়ান অর্থোডক্স চার্চ সহ ভিন্নধর্মীরা তো চুপ ছিলই, আমাদের কথিত উদারপন্থী ভাইয়েরাও গলিত সিসা ঢেলে মুখটা বন্ধ করে রেখেছিল।
অথচ এদের প্রত্যেকেই আয়া সুফিয়াকে কেন্দ্র করে বেশ সরব। মুহুর্মুহু নিন্দাবাদ ছড়াচ্ছেই। এরা যে কী রকম ভয়ানক জ্ঞানপাপী তা ব্যাখ্যা করে শেষ করা যাবে না।
বর্ণনাতীত দ্বিচারী।এদের কাছে ইসলাম অভিযুক্ত। মুসলিমরা উচ্ছিষ্ট। প্রকৃত উচ্ছিষ্ট তো ওরাই। তবুও লিবারেল পশ্চিমা বুদ্ধিবৃত্তিক দাস শ্রেণী তা বুঝতে পারল না। আফসোস!
দুঃখ হল স্বজাতীয় গরুখোর মুসলিমদের নিয়ে। এরা কোন যুক্তিতে ওরিয়েন্টালিস্টদের ইতিহাস পড়ে ইসলামের সত্য ইতিহাসকে মিথ্যা বলে চালিয়ে দেয়?
ইসলাম নিয়ে তাদের ভাবনা এতো দরিদ্র কেন? তারা যদি তাদের স্বীয় মগজকে পশ্চিমাদের কাছে বর্গা না দিয়ে নিজেরাই চাষবাদ করত! আল্লাহ এদেরকে হেদায়াত দান করুন।
আরো দেখুনঃ
➤ মসজিদে নববীর ছবি ( মদিনা)
➤ কাবা শরিফের ৫০+ ছবি
মসজিদের ছবি HD Download
আরেকটি মসজিদের ঘটনা
এটি আলজেরিয়ার অন্যতম প্রসিদ্ধ একটি ঐতিহাসিক মসজিদ। ১৭৯২ খ্রিষ্টাব্দে উসমানি খিলাফতভুক্ত আলজেরিয়ার প্রাদেশিক শাসক ছিলেন হাসান পাশা।
তিনিই আলজেরিয়ার কাশবাহ শহরে ১৬১২ খ্রিষ্টাব্দে নির্মিত এক জরাজীর্ণ মসজিদ পুনর্নির্মাণ করেন।
যেটি তাঁর রূপ-সৌন্দর্য দিয়ে তৎকালীন সময়ে গোটা বিশ্বের নজর কেড়েছিল। তুর্কি স্থাপত্যবিদদের নির্মাণশিল্পের নিপুণতা ও কীর্তিগাঁথার অন্যতম এক দলিল এই মসজিদটি।
কারণ, তুরৃকিভাষায় 'কেতশাওয়া' অর্থ বকরি। আর সেই বাজারে বকরি কেনাবেচা হতো। সে হিসেবে মসজিদের নামও কেতশাওয়া হয়ে যায়।
শুধু তাই নয়; মসজিদে রক্ষিত যতগুলো কুরআন ছিল, সবগুলো নিয়ে ওই বকরির বাজারে জ্বালিয়ে দেন তিনি।
যার কারণে পরবর্তীকালে এই বাজার 'শহিদদের আঙিনা' নামে পরিচিত হয়ে যায়।
কিন্তু প্রতিবাদকারীদের কপালে বড় করুণ পরিণতি ঘটে। সবাইকেই মসজিদে আটকিয়ে জ্বালিয়ে মেরে ফেলা হয়!
এরপর মসজিদকে ফরাসি সেনাদের ঘোড়ার আস্তাবল বানিয়ে ফেলা হয়! এরপর ডক দ্য রোফেঙ্গা তার সেই দাম্ভিকতাপূর্ণ ঐতিহাসিক কথাটা বলেন- আমি শহরের সবচেয়ে সুন্দর এই মসজিদকে যীশুখ্রিষ্টের উপাসনালয় বানাবই!
সেই স্থানে প্রতিস্থাপন করা হয় ক্রুশচিহ্ন। মসজিদের সবচেয়ে উঁচু মিনারের আকৃতি বিনষ্ট করে, সেটির চূড়ায় বেঁধে দেওয়া হয় ফ্রান্সের বিজয় পতাকা।
গির্জাটির নাম দেয় তারা সেন্ট ফিলিপ সেন্ট্রাল ক্যাথেড্রাল। এমনকী ১৮৩২ খ্রিষ্টাব্দের ২৫ ডিসেম্বরের রাতে, ক্রিসমাস দিবস উদযাপনকালে প্রথমবারের মতো প্রার্থনা করে!
কিন্তু আল্লাহ তাআলার অশেষ মেহেরবানিতে, তার ১৩০ বছর পর; ১৯৬২ খ্রিষ্টাব্দে আলজেরিয়ার স্বাধীনতা অর্জনের পর এটিকে ক্যাথেড্রাল থেকে আবারও মসজিদে রূপ দেয় আলজেরীয় মুসলমানরা।
_______
তাঁর এই হস্তক্ষেপ সম্পূর্ণ বৈধ ছিল তখনকার সময়ের আন্তর্জাতিক সমরনীতি অনুযায়ী।
কেননা, যুদ্ধে জয়লাভের মাধ্যমে তিনি গোটা বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের মালিক হয়ে গিয়েছিলেন।
তাঁর মালিকানাধীন এলাকায় যেকোনো ধরনের হস্তক্ষেপ করতে তিনি সম্পূর্ণ স্বাধীন ছিলেন। আর ইসলামও এমন হস্তক্ষেপের বৈধতা দেয়।
নিরপরাধ কাউকেই তিনি হত্যা করেননি। সবাইকেই নিজ নিজ বাসস্থানে শান্তি ও নিরাপত্তার সাথে জীবনযাপনের আদেশ দিয়েছিলেন। তাদের ধর্মপালনের স্বাধীনতাও দিয়েছিলেন।
আয়া সোফিয়ার খ্রিষ্টান যাজকদেরকেও সম্মান করেছিলেন। এমনকী কোনো কোনো যাজক তো তাঁর এমন উদার ব্যবহারে, ইসলামের আদর্শে বিমুগ্ধ হয়ে ইসলামগ্রহণও করেছিলেন।
বাইবেলের কপিগুলো আগুনে পুড়িয়ে দেননি। আয়া সোফিয়ার ভেতর আটকিয়ে খ্রিষ্টানদের জ্বালিয়ে মারেননি।
তদ্রুপ তিনি রাজা ফার্ডিনেন্ডের মতোও পৈশাচিক আচরণ দেখাননি। রাজা ফার্ডিনেন্ড কী পরিমান অমানবিক আচরণ করেছিলেন স্পেনের ধোঁকাগ্রস্থ মুসলমানদের সাথে, তাও তো ইতিহাসে লিপিবদ্ধ আছে।
না জানলে পড়ে দেখুন। ইসলামের মহান সুলতান মুহাম্মাদ আল-ফাতিহের সাথে এদের চরিত্র তো আকাশপাতাল তফাৎ! বস্তুত এই তফাতের মূলে রয়েছে ইসলামের মানবিক শিক্ষা ও বিকৃত খ্রিষ্টবাদের অমানবিক শিক্ষা।
এটিকে মসজিদ থেকে গিরজায় রূপান্তরিত করা হয়েছিল। যেমনি আয়া সোফিয়াকে গিরজা থেকে মসজিদ বানানো হয়েছিল।
কিন্তু আয়া সোফিয়ার এই গিরজা-মসজিদ রূপান্তরকরণ নিয়ে খ্রিষ্টজগতের বিলাপ শোনা গেলেও,
কেতশাওয়ার মসজিদ-গিরজা রূপান্তরকরণ নিয়ে একটা খ্রিষ্টানের বাচ্চারও কোনো 'রা' শোনা যায় না! এমনকী বেইমান নাস্তিকগুলোও এখানে নীরব।
তাদের সব মানবতা কেবলমাত্র আয়া সোফিয়াকে নিয়ে! তাদের সব আপত্তি সুলতান মুহাম্মাদ আল-ফাতিহকে নিয়ে!
কারণ, আয়া সোফিয়াই বলুন আর সুলতান মুহাম্মাদ আল-ফাতিহ বলুন; এসবের সাথে যে ইসলামের সম্পর্ক!
বাংলাদেশের সুন্দর মসজিদের ছবি - বাংলাদেশের মসজিদ সমূহ
রহমান বাগ বায়তুল মোয়াজ্জাম জামে মসজিদ।
রহমান বাগ (সদর), মৌলভীবাজার
মসজিদের ছবি ডাউনলোড
দেলওয়ার হোসেন চৌধুরী জামে মসজিদ
ফেঞ্চুগঞ্জ, সিলেট।
ছবি পাঠিয়েছেন- আহসান হাবীব শাহ
হাতুন ভাঙ্গা জামে মসজিদ । স্থানঃ মাইজগাঁও ফেন্চুগোনা সিলেট।
6 লাখ টাকা দিয়ে কোথায় ইনভেস্ট করবো? ব্যাংক না বিজনেস?
মসজিদের পিকচার
ছবি পাঠিয়েছেন- Ahasan Habib
মসজিদের ছবি hd
স্থানঃ সাভার, ঢাকা
ছবি পাঠিয়েছেন- Khan
মসজিদের ছবি বাংলাদেশ
বায়তুল আমান জামে মসজিদ।
স্থানঃ উজিরপুর, বরিশাল।
বাংলাদেশের বিখ্যাত মসজিদ সমূহ
বেলাব বাজার , বেলাব ইউনিয়ন , বেলাব উপজেলা , নরসিংদী