ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় : ভার্জিন মেয়ের লক্ষণ বা সতী মেয়ে চেনার সহজ উপায় ২০২৪
ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় ঃ ভার্জিন মেয়ের লক্ষণ, সতী বা কুমারী মেয়ে চেনার সহজ উপায়
যোনী দেখে ভার্জিন চিনা
ল্যাবিয়া মেজরা বা যোনীর বাইরের দিকের পাপড়ি বা পাতা প্রায় সম্পূর্ণ ভাবে এক সাথে লাগানো থাকবে এবং যোনী মুখ দেখা যাবেনা।ল্যাবিয়া মাইনরা বা ভিতর দিকের পাপড়িও সম্পূর্ণ ভাবে বন্ধ থাকবে এবং ল্যাবিয়া মেজরা বা বাইরের দিকের পাপড়ি দিয়ে ঢাকা থাকবে পুরোটাই। ল্যাবিয়া মেজরা না সরালে সাধারন ভাবে দেখা যাবেনা। সতিচ্ছেদ বা হাইমেন অক্ষত থাকবে।
হাইমেন যদিও বেশ কিছু কারনে ছিঁড়ে যেতে পারে। এটি ছিঁড়লে সাধারণত রক্তপাত হয়। সাইকেল চালানো, সাতার কাটা বা অন্য কোন কারনেও হাইমেন ছিঁড়ে জেতে পারে কোন মিলন ছাড়াই।
ল্যাবিয়া মাইনরার নিচের পাতা একত্রে থাকবে।ক্লিটোরিস খুব ছোট হবে এবং এর আবরণকারী চামড়াও পাতলা হবে।
ভার্জিন মেয়ের যোনীপথ সরু এবং ভিতরের খাজ কাটা ভাঁজগুলি মসৃণ হবে না এবং ভাজ অনেক বেশি হবে।
স্তন দেখে কুমারী মেয়ে চেনার সহজ উপায়ঃ
কুমারী নারীর স্তন স্বাভাবিক ভাবে ছোট থাকে। বুক চ্যাপ্টা হবে গোল নয়। স্তন হবে না বরং দৃঢ় হবে।নিপলের চারপাশে যে অংশ থাকে তার রঙ গোলাপি থেকে হালকা বাদামী রঙ এর মতো হবে (কম গাঢ় রঙ হবে) এবং নিপলের আকার ছোট হবে।
অনেক সময় অনেক মেয়ের কয়েকবার যৌনমিলনের পরেও হাইমেন বা সতীচ্ছদ অক্ষত থাকে। এদের সিউডোভারজিন বা নকল ভার্জিন বলা হয়। তবে এর হার অনেক কম।
আরো দেখুনঃ
➤৩৪ সাইজ বা ৩৮ সাই ব্রা কি?
➤মেয়েদের দুধের ছবি?
সতী মেয়ে চেনার উপায় কি
১. ভ্যাজিনায় দুই ধরনের লিপ(ঠোট) থাকে- লিবিয়া মেজরা, লিবিয়া মাইনরা। লিবিয়া মেজরা বাইরের দিকে আর লিবিয়া মাইনরা ভিতরের দিকে থাকে।কুমারী মেয়ে চেনার সহজ উপায়
- ভার্জিন মেয়ের ছবি
- ভার্জিন মেয়ের লক্ষণ
- সতী মেয়ে চেনার উপায় কি
- কুমারী মেয়ে চেনার সহজ উপায়
- মেয়েদের কুমারীত্ব চেনার উপায়
- ভার্জিন হওয়ার উপায়
- ভার্জিন অর্থ কি
- কুমারীত্ব পরীক্ষার উপায়
ভার্জিন মেয়ের বা সতী মেয়ে নিয়ে এবার কিছু সোজা সাপটা কথা।
মেয়ে ভার্জিন কিনা চেক করার আগে নিজের অবস্থা চেক করুন। আপনি জীবনে কত মেয়ের সাথে প্রেম করছেন? কত মেয়ের হাত ধরছেন? রাস্তায় কইবার মেয়েদের টাচ করছেন? কল্পনার কথা বাদ দিলাম কেননা তার হিসাব আপনার কাছেও নাই।অনেক সময় মেয়ে ভার্জিন হওয়ার পরেও খারাপ হয় কিংবা বিয়ের আগে মেয়ে প্রেম করেনি ঠিক কিন্তু বিয়ের পর পরকিয়া করে খায়েশ মিটায়! এদের ক্ষেত্রে কি বলবেন?
আবার অনেক মেয়েই নিজের কাছের মানুষদের থেকেই নির্যাতন এর স্বীকার হয়, অনেক সময় অনাকাঙ্ক্ষিত ভাবে অনেক কিছু হয়ে যায়।
কোন দুর্ঘটনার কারনেও মেয়েদের গোপন অঙ্গের পরিবর্তন হয়ে জেতে পারে।
তাই সব ক্ষেত্রে মেয়ের শারিরিক ভারজিনিটি না দেখে চারিত্রিক দিকটাও দেখেন।
তাই বলে জেনে শুনে খবিশ মেয়ে বিয়ে করতে বলছি না, আপনার অধিকার আছে মেয়ের ব্যাপারে জানা।
কিন্তু বিয়ে হয়ে যাওয়ার আগে তো যোনী দেখতে পারবেন না তাই না?
আর বিয়ে হয়েই যখন গেছে তখন স্ত্রীর যোনী হাতিয়ে অতিত খুজে সংসার নষ্ট করা বোকামি ছাড়া কিছুই না।
স্ত্রী কে উপদেশ দিন, বর্তমান ভবিষ্যৎ কীভাবে ইসলামিক ভাবে চলতে পারবে সেভাবে চলতে উৎসাহ দিন।
কোন এক আলেম থেকে শুঞ্ছিলাম বিয়ের পর অতীত জানতে চাওয়া ঠিক না।
আপনি নিজেই ভাবুন আপনার অতীত কি দুধের মত সাদা? অতীত হাতড়ালে আপনারও এমন অনেক কিছু বের হবে যা আপনার স্ত্রীর জন্য দূর কি বাত আপনি নিজেও নিজেকে ঘৃণা করতে পারেন। আছে না এমন অনেক পাপ?
যদি বলেন না নেই তাহলে বলবো আপনি পাপ কে ছোট করে দেখছেন তাই আপনার নিজের বড় পাপ গুলোও ছোট হয়ে দেখাচ্ছে ।
তাছাড়া আমরা সবাই নিজেদের কাছে ভালো মানুষ, যত দোষ সব অপরজনের।
এ কথা মেয়েদের ক্ষেত্রেও সেম।
আপনি যদি প্রেমিকা ভার্জিন কিনা জানতে এই লেখা পড়ে থাকেন তাহলে আপনি বিয়াদব এবং খবিশ। আপনার শরীর অন্তর সবই পচা অথচ অপর নারীর দেহ ভার্জিন কিনা দেখে বেড়ান। আপনার স্ত্রীকেও তার প্রেমিক হাতিয়ে দেখুক ভার্জিন কিনা ,কেমন হবে তখন?
ভার্জিন মেয়ের ছবি
আর আপনি যদি আপনার স্ত্রী ভার্জিন কিনা জানতে পড়েন তাহলে বলবোভাই, বাদ দেন।
মেয়ের চরিত্র এখন কেমন দেখেন। ক্লাস ৯ এ থাকতে মেয়ে একবার ভুলে কি করছিলো সেটা দেখে আপনার সংসার নষ্ট করার মানে নাই যদি মেয়ে এখন শুধরে নেই।
তাছাড়া আমাদের দেশ মুসলিম দেশ এবং রক্ষণশীল। বাইরে যতই হাংকি পাংকি দেখেন না কেনো এখনো দেশ অতটা ধ্বংস হয়নি যে মেজরিটি মেয়ে চরিত্রহিন হয়ে গেছে।
মেজরিটি % মেয়ে এখনো ভার্জিন। তবে অনার্স পড়ুয়া মেয়ের ব্যাপারে এখন কথা আছে।
আর যদি প্রেম করা পাবলিক হয় তাহলে প্রেমিক কে নুড দেইনি এমন হওয়ার চান্স খুব কম।
এদের থেকে দূরে থাকাই উত্তম। আমি নিজে দেখছি এক মেয়ে আরেক মেয়েকে টিটকারি মারতে এই বলে যে এখন নাকি সব প্রেমিক প্রেমিকারাই এসব ছবি আদান প্রদান করে!! এসব করা এখন আর তেমন কিছু না ( এক মেয়ে আরেক মেয়ে কে উপদেশ দিছিলো এসব না করতে তার কমেন্টে মেয়েরাই ঐ মেয়েকে ধুয়ে দিছিলো!! এরা সবাই শহরের লেখাপড়া করা মেয়ে।
বিয়ের ক্ষেত্রে আমাদের ইসলামের নির্দেশ হলো চেহারা, সম্পদ এর চেয়ে মেয়ে দ্বীনদার কিনা দেখা।মেয়ে পর্দা করে কিনা, মাহরাম নন মাহরাম মেনে চলে কিনা এসব দেখেন।
মাহরাম মেনে চলা বড় কথা কেননা অনেক মেয়েকেই এখন বোরকা হিজাবে দেখে পর্দা করা মেয়ে মনে হতে পারে কিন্তু পড়ে দেখবেন এরা Just Friend Best Friend / ছেলে কাজিন এদের কে কিছু মনেই করেনা। পারলে গা দিয়ে ঘষা ঘষি করেই অর্গাজম করে এমন অবস্থা(!)
সংসারে শান্তি চাইলে নিজে ভালো মুসলিম হোন, ভালো মুসলিম মেয়ে বিয়ের চেষ্টা করুন এবং ভালোভাবে পরিবারে ইসলাম কায়েম করুন।
অনেক কথা বললাম। ভাল লাগা খারাপ লাগা নিয়ে ভাবছি না। যদি ইসলাম এর সাথে যাই না এমন কিছু বলে থাকি তাহলে দলিল ,যুক্তি দিয়ে কমেন্টে জানাতে পারেন, এক্ষেত্রে দরজা খোলা।