নারী রহস্য : নারী পুরুষের মাঝে সম্পর্ক মজবুত রাখতে যে ৭ টি টিপস আপনার জানা উচিত
নারী রহস্যঃ নিজেদের সম্পর্ক ঠিক রাখতে যে সাত টি কাজ করা উচিত ।
এই পোস্ট টি স্বামী স্ত্রীর জন্য। প্রেমিক প্রেমিকার জন্য না।
নারী পুরুষের মাঝে সম্পর্ক মজবুত রাখতে ৭ টি টিপস
নারী রহস্য পুরুষদের জন্য কঠিন ব্যাপার। নারীদের সাথে আই মিন স্ত্রীদের সাথে কীভাবে সম্পর্ক ভাল রাখবেন তাই নিয়ে কিছু কথা।০১ঃ চাওয়া পাওয়া ঃ
আমাদের মধ্যে মনমালিন্য হওয়ার অন্যতম একটি কারন চাওয়া পাওয়ার হিসাব না মেলা। আমি যা চাই সে তা বুঝে না , সে যা চাই তা আমি বুঝি না। পুরন করা সে তো পরের কথা।এই না পাওয়া না বুঝা থেকেই শুরু অভিমান।
তাই আপনার চাহিদার কথা টাকে জানান। তার কথা গুলো আপনি জানুন এবং পুরন করার জন্য চেষ্টা করুন।
০২ঃ মন বুঝতে পারা ঃ
আমাদের অনেকে মনে করে আমাদের জীবন মুভির মত হবে। সঙ্গি আমার চোখ দেখেই আমার মন বুঝে নিবে ! কিন্তু বাস্তবতা হল আমাদের জীবন আর মুভির কাহিনি এক না। বাস্তবতা আর উপন্যাস এক না। তাই বাস্তবে চোখ দেখে মনের কথা বুঝে নিবে এবং সে অনুযায়ী আচরন করবে এটা আশা করা বোকামি। যদিও আমরা সে রকম ই করি।ভালোবাসার সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার উপায়
"সে আমাকে বুঝতে পারে না" রোগে ভুগি। ঐদিকে সেও একই রোগে ভুগে।
এ থেকে বাচতে হলে আপনার মনের কথা মুখ দিয়ে বলুন, সমাধান করুন বাস্তবতা দিয়ে।
সে যা বলে তা কান দিয়ে শুনুন। মুভির আলাপ বাদ দিন।
০৩ঃ মনোযোগ দিয়ে কথা শোনা ঃ
আপনার সহধর্মিণী কি বলছে তা মন দিয়ে শুনুন। না শুনে কিংবা অর্ধেক শুনেই কি উত্তর দিবেন তা মনে মনে ফাইনাল করে ফেলবেন না । অর্ধেক কথার মাঝেই জবাব দেওয়া শুরু করবেন না।পুরো কথা শুনুন, কয়েকটা দিক ভাবুন। এভাবে এই কথা বললে কি হবে ঐভাবে ঐ কথা বললে কি হবে সব ভাবুন এবং ভাবনা শেষে যেটা উত্তম সেটাই বলুন।
০৪ঃ রাগ অভিমান পুষে রাখা ঃ
মান অভিমান পুষে রাখবেন না। আমরা অনেক সময় অভিমান পুষে রাখি এবং আশা করি সে বুঝে যাবে এবং রাগ ভাঙ্গাবে কিন্তু অপর প্রান্তের মানুষটি বুঝেই না আপনি রাগ করছেন!!! তো ভাঙ্গানোর কথাও আসে না তার মনে। এ থেকে আপনি কষ্ট পান।কষ্ট বাড়তে বাড়তে সম্পর্কের ভিত নরম হয়ে যাই।
তাই রাগ অভিমান এর কথা অকপটে বলুন। বলতে না পারলে "অভিযোগ বক্স" আকারে লিখে বা এসএমএস এর মাধ্যমে জানিয়ে দিন। কেন রাগ কীভাবে সমাধান হবে এসব নিয়ে আলোচনা করুন। ভাল সময়ে নিজের ভাল লাগা খারাপ লাগার বিষয় গুলো জানান।
০৫ঃ সময় দিন - নারী রহস্য ।
শুরুতে শুরুতে সব সময় আমার মাঝে শুধুই সে আর কিছুদিন পর আমার কাছে তার জন্য সময় ই নেই। এমনটা করা থেকে বিরত থাকুন। শুরু এবং চলার পথের শেষ সব সময় ই তার জন্য নিয়মিত সময় রাখুন। তার কথা গুলো শুনুন। ভালবাসুন। সব সময় মন থেকে ভালবাসতে হবে এমন না, সম্পর্কের জন্য মন না চাইলেও আলগা ভালবাসা হলেও ভালবাসুন। ক্লান্তি মন চাচ্ছে না এমন সময়েও ভালবাসুন। এই ভালবাসা আবেগ থেকে না বরং এই ভালবাসা দায়িত্ব থেকে "ভালবাসা"০৬ ঃ সুস্থ থাকুন ঃ
শরীর যদি সুস্থ না থাকে তাহলে মনে ভালবাসা আসবে কীভাবে? মনে ভালবাসা না থাকলে সঙ্গি কে ভালবাসবেন কীভাবে?তাই শরীর কে সুস্থ রাখতে স্বাস্থ্যকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন।
মন ও শরীর কে সুস্থ রাখতে যা যা ছাড়ার ছেড়ে দিন ( সিগারেট মদ ,বেহুদা আড্ডা, মেয়েদের জন্য অনেক সময় সিরিয়াল দেখা ইত্যাদি )
০৭ঃ শারিরিকি চাহিদার দিকে নজর দিন ঃ
মেয়েরা লাজুক। ওদের চাহিদা পুরন হচ্ছে কিনা তা জানুন। শুধু নিজের স্বার্থ দেখলেই হবে? ওদের দিকটাও দেখুন। পারিবারিক শিক্ষা - পারিবারিক শিক্ষার গুরুত্বআসুন মানুষের মস্তিষ্ক সম্পর্কে জানি
। 40% মস্তিষ্ক বর্ণের ধূসর এবং বাকী 60% সাদা। হয়।
আমাদের মস্তিষ্কের বাম দিকটি কথা বলে এবং পাখিদের মনের বাম দিকটি তাদের টুইটার নিয়ন্ত্রণ করে।
মস্তিষ্ক সম্পর্কে আশ্চর্যজনক তথ্য
দিনের চেয়ে রাতের বেলা আমাদের বৃদ্ধি বেশি। এটি আমাদের পিটুইটারি গ্রন্থি (মস্তিষ্কের পিটুইটার)
একজন ব্যক্তির মস্তিষ্ক 5 বছর বয়সে 95% পর্যন্ত বেড়ে যায় এবং 18 বছর বয়সে পৌঁছে যায়
মস্তিষ্ক সম্পর্কে আশ্চর্যজনক সত্যের পরে পুরোটি 100% বিকাশ করে এবং আরও বিকাশ বন্ধ করে দেয়
আমাদের মস্তিষ্কের ডান দিকটি (ডান দিকের) আমাদের দেহের বাম দিক নিয়ন্ত্রণ করে যখন মস্তিষ্কের বাম দিকটি আমাদের দেহের ডান দিকটি নিয়ন্ত্রণ করে।
আমরা যখন কোনও ব্যক্তির মুখের দিকে ঘনিষ্ঠভাবে তাকান, আমরা আমাদের মস্তিষ্কের বাম দিকটি ব্যবহার করি।
হাসতে হাসতে আমাদের মস্তিস্কের প্রায় 5 টি অংশ একসাথে কাজ করে।
একজন ব্যক্তির মস্তিষ্কের ওজন প্রায় 1500 গ্রাম।
40 বছর বয়সের পরে, আমাদের মস্তিষ্ক আস্তে আস্তে সঙ্কুচিত হতে শুরু করে।
মানুষের মন পৃথিবীর সমস্ত ব্যবস্থার চেয়ে বড়। হাতির মস্তিষ্ক তার দেহের মাত্র 15% এবং মানুষের 2% থাকে।
মস্তিষ্ক সম্পর্কে আশ্চর্যজনক তথ্য
শোবার সময় আমাদের মস্তিষ্ক সক্রিয় থাকে, বিভিন্ন মানুষের মস্তিস্কের আকারও আলাদা shape
আমাদের মস্তিস্কে প্রায় 100 বিলিয়ন নিউরন রয়েছে
, যতবারই আমরা নতুন কিছু শিখি, মস্তিষ্কে নতুন করে বলি বিকাশ ঘটে। এবং এই বলিটি আইকিউর সঠিক পরিমাপ।
মনোবিজ্ঞানের মতে, একজন ব্যক্তির মস্তিষ্কের যত কুঁচকে যায়, তত বেশি বুদ্ধিমান ব্যক্তি।
1 বিষয়টি দীর্ঘদিন ধরে চাপ দিয়ে, আমাদের মস্তিষ্ক কিছু সময়ের জন্য চিন্তাভাবনা, বুঝতে এবং সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে।
প্রায়শই বলা হয়ে থাকে যে মানুষ তার মস্তিষ্কের মাত্র 10% ব্যবহার করে তবে এটি সত্য নয়। আমরা আমাদের মনের পুরো ব্যবহার করি।
মস্তিষ্ক (মন) এবং মন (মন) দুটি ভিন্ন জিনিস। মনের দেহের কোন অংশ রয়েছে তা বিজ্ঞান এখনও নির্ধারণ করতে পারেনি।
আমাদের মস্তিষ্ক যদি 5 মিনিটের বেশি অক্সিজেন না পায় তবে মস্তিষ্কের স্থায়ী ক্ষতি হতে পারে।
চকোলেট গন্ধ আমাদের মস্তিষ্কে থেটা তরঙ্গ উত্পাদন করে যার কারণে আমরা স্বচ্ছন্দ বোধ করি।
প্রতিদিন 70,000 চিন্তা আমাদের মনে আসে।
মানবদেহের আবেগগুলি অ্যামিগডালা নামক একটি অংশকে নিয়ন্ত্রণ করে।
অ্যামিগডালা যদি মন থেকে সরিয়ে ফেলা হয় তবে মানুষের ভয় চিরতরে শেষ হয়ে যাবে।