চুলের যত্ন ডিজাইন ও স্টাইল | চুল পড়া, পেকে যাওয়া ও খুশকি দূর করার ২৫ টির বেশি উপায় (বিশেষ করে ছেলেদের জন্য )

চুলের যত্ন ঃ চুলের যত্নে ডিম লেবু পেয়াজ ও তেল দিয়ে কীভাবে ছেলেদের রুক্ষ চুলের যত্ন নিবেন তার ২৭ টি উপায়।




০১।চুলের যত্ন   মান সম্মত শ্যাম্পু ঃ 
আমরা ইনেকে নিজেদের ইচ্ছামত বাজার থেকে যেটা পায় সেটাই কিনে ইউজ করি। কিন্তু একেক শ্যাম্পু একেক রকম কাজের জন্য পরিচিত। যেমন কোন শ্যাম্পু  চুল কে সিল্কি করে আবার কোন কোন শ্যাম্পু মাথার খুশকি দূর করতে কাজ করে।
তাই আপনার চুলের জন্য কোন ধরনের শ্যাম্পু ইউজ করবেন তা যাচাই বাছাই করে শ্যাম্পু কিনুন।

০২।ছেলেদের চুলে কন্ডিশনার ব্যবহারের নিয়ম - চুলের যত্ন  কন্ডিশনার ঃ 

কন্ডিশনার আমাদের মাঝে এখনো তেমন পরিচিত না। বিশেষ করে ছেলেদের জন্য না। কিন্তু শ্যাম্পু দেওয়ার পর কন্ডিশনার ইউজ করলে চুল অনেকটাই ঝরঝরা হয়ে যাই। মাথা হালকা হালকা লাগে । চুলের যত্ন নেওয়ায় হয়।

০৩ঃ নিয়মিত মাথা মাসাজ ঃ

 নিয়মিত মাথায় তেল দিয়ে মাসাজ করবেন। এতে আপনার মাথার রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পাবে। সকাল বিকাল ঘুমানোর আগে মোটা দাতের ব্রাশ দিয়ে মাথা আঁচড়াবেন।

চুলের যত্ন ডিজাইন ও স্টাইল  | চুল পড়া, পেকে যাওয়া ও খুশকি দূর করার ২৫ টির বেশি উপায় (বিশেষ করে ছেলেদের জন্য )

০৪ঃ  স্কুল কলেজে বা অফিসে যাওয়ার সময় মাথায় জেল বা তেল দিয়ে যান।

 রাস্তার যাবতীয় ধুলাবালি আপনার মাথায় জমা হয়। তাই জেল হোক বা তেল কোনটাই বেশিক্ষন মাথায় রেখে দিবেন না।
জেল বা হেয়ার স্প্রে ইউজ করলেও তাড়াতাড়ি ধুয়ে ফেলার চেষ্টা করবেন।


০৫ঃ  সেলুনের ঝাকানি মাসাজ থেকে দূরে থাকুনঃ

 অনেকে সেলুনে জোরে জোরে মাথা ঘাড় মাসাজ করে নেন। এটা করবেন না, এতে চুলের ক্ষতি হয়। আমার শোনা মতে হটাত ঘাড়ের রগেও সমস্যা হতে পারে। (শিউর না )

০৬ঃ চুল পড়ায় সিগারেট ঃ 

সিগারেট বা যেকোনো নেশা জাতীয় আপনার দেহের স্বাভাবিক হরমোন  এ তারতম্য ঘটাই। যা স্বাভাবিক তা বিঘ্নিত করে। এতে আপনার যৌন জীবন চুলের জীবন সবই ধ্বংস হতে পারে।
তাই আজই এখনি এসব ছেড়ে দিন। 

০৭ঃ চুল পড়া থামাতে পানি পানঃ

 আমাদের দেহের অধিকাংশয় পানি। নিয়মিত প্রচুর পরিমানে যত টুকু দরকার তত টুকু পানি পান করবেন। পানির অভাবে শুধু চুল না , অনেক সমস্যায় দেখা দেই।


০৮ ঃ চুলের যত্নে স্ট্রেস মুক্ত থাকুনঃ 

আপনি হতাশার মধ্যে ডুবে থাকলে শুধু চুল  না বরং আপনার মন ও দেহের উভয়ই ক্ষতির মধ্যে পড়বে। স্ট্রেস এর কারনে শরীরের অনেক রসায়ন এর কাজে বিঘ্ন ঘটে। হরমোন এর মধ্যে তারতম্য ঘটে ফলে ন্যাচারাল শারীরবৃত্তিক কাজ ঠিক ভাবে হতে পারে না। স্ট্রেস ফ্রি থাকতে নিয়মত নামাজ পড়ুন। জীবন নিয়ে ভাবুন এবং আখিরাত কে মাথায় রাখুন।
আপনার অনেক হতাশার কারন আপনার চাহিদা অনেক।
এই ধরুন চুল নিয়ে চিন্তিত!! আচ্ছা কালকে তো আপনি মারা জেতে পারেন তাহলে তখন সুন্দর চুল বলেন কিংবা টাক মাথা বলেন কোন কিছু নিয়েই কি আর ভাবনার থাকবে নাকি কি আমল আছে তা নিয়ে?  দুনিয়ার ইতিহাসে কত মহা সুন্দরি আসছে গেছে তাদের সুন্দর চুল সুন্দর চেহারা আজ কোথায়? মাটিতে পচে গেছে। সুন্দর চেহারা বা চুল কি তাদের কোন উপকার করতে পারছে ?
সুতরাং হতাশ হবেন না।

০৯ঃ টাক মাথা ও সবজি  ঃ 

দেহের অন্যান্য অংশের মত চুলের যত্নেও সবজি এগিয়ে। নিয়মিত সবজি খাওয়ার ফলে আপনার মাথার ত্বক ও চুল পাবে পর্যাপ্ত ভিটামিন। ফলে চুল থাকবে সুস্থ স স্বাভাবিক।

আরো জানুনঃ 
নখের যত্ন টিপস
ফর্সা হওয়ার উপায়

টাক মাথায় চুল গজানোর প্রাকৃতিক উপায়

  bundle of assorted vegetable lot


১০ঃ ফলের রস ঃ বিভিন্ন ফলের রস পান করুন । ফলের রস আপনার  চুলের জন্য অত্যন্ত কার্যকরী।

১১ঃ  ভেজা চুল ঃ ভেজা চুল হতে সাবধান। রাতে কখনই চুল ভেজা রাখবেন না। মেয়েরা অনেক সময় ভেজা চুলে তোয়ালে পেচিয়ে রাখে। এই অভ্যাস থাকেল অবশ্যই তা দূর করুন।


১২ঃ চুলের ডিজাইন ও স্টাইল  হিট স্টাইলিং ঃ

 আধুনিক যুগে ফ্যাশান এর শেষ নেই। কিন্তু সবই কি ভাল হয়?  আপনার চুল যদি রুক্ষ হয় তাহলে হিট স্টাইলিং বাদ দিন দূরে থাকুন অনেক দূরে। তাড়াহুড়ার জন্য যদি ইউজ করতেই হয় তো এর বিপরিতে বাড়তি সেবাও গ্রহন করুন ।


চুলের যত্নে অ্যালোভেরার উপকারিতা -  নতুন চুল গজাতে এলোভেরা

অ্যালোভেরা

১৩ঃ অ্যালোভেরাঃ  অ্যালোভেরা আর দই দিয়ে প্যাক বানিয়ে সপ্তাহে নিয়মিত একদিন ইউজ করুন। খুশকি দূর করতে এই প্যাক সাহায্য করবে আর চুল ও থাকবে মোলায়েম।


১৪ঃ টাক রোগের সমাধান  প্রাকৃতিক তেল ঃ

 মাথার যত্নে তেল এর ব্যাবহার অনেক আগের। আপনার চুলের যত্ন নিতে ও খুশকি দূর করতে তেল একধাপ এগিয়ে। নারিকেল তেল সরিষার তেল কিংবা অলিভ এর তেল। আপনি আপনার পছন্দ মত তেল ইউজ করুন। 


১৫ ঃ চুল পড়া বন্ধ করতে আমলকীর ব্যাবহার ঃ

  চুলের গোঁড়া শক্ত করতে চুল পড়া কমাতে  আমলকীর ব্যাবহার করতে পারেন। \এর জন্য আপনাকে আমলকী , দই, মধু আর গরম পানি লাগবে।
 - ২ চা চামচ আমলা সাথে সামান্য গরম পানি নিন। পেস্ট তৈরি করুন।
- এখন এতে এক চা চামচ মধু এবং দুই চা চামচ দই মিশিয়ে পেস্ট করুন।
সব উপকরন ভাল ভাবে মিশিয়ে চুলে ৩০ মিনিট রেখে দিন। তিরিশ মিনিট পর সামান্য গরম পানিতে ধুয়ে ফেলুন।


১৬ ঃ চুল পড়া কমাতে ৩ টি খাবার ঃ

 পালং শাক ঃ পালং শাকে আপনি পাবেন ভিটামিন বি, সি, ই, আর ভিটামিন এ তাছাড়া এতে আছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড যা আমাদের চুলের গোঁড়া শক্ত করতে সাহায্য করে। এতে আপনি আর পাবেন আয়রন , এটাও আমাদের চুলের জন্য উপকারি। তাই পালং শাক কে অবহেলা না করে খাবারের তালিকায় নিয়মিত রাখুন।

১৭ঃ মেথি ঃ খেতে একটু সমস্যা হলেও উপকার পাবেন ভাল। ডেইলি ভেজান মেথি আপনার চুলের গোঁড়া শক্ত করতে কার্যকরী ভুমিকা পালন করতে পারবে।


১৮ ঃ আবারো আমলকী ঃ প্রতিদিন জাস্ট একটা করে  আমলকী  খেলেই আনার অল্প বয়সে চুল পড়ে যাওয়া থেকে বেচে জাতে পারেন ।


ত্বকের যত্নে অ্যালোভেরার উপকারিতা


১৯ঃ অ্যালোভেরা + ডিম ঃ 

- একটা ডিমের কুসুম
- দুই চা আচমচ অ্যালোভেরা 
-  এক চামচ অলিভ এর তেল নিন।
এই তিনটি কে মিশিয়ে ভাল করে পেস্ট তৈরি করুন।


 চুলে অ্যালোভেরা দেওয়ার নিয়ম

২০ ঃ অ্যালোভেরা আর দই দিয়ে পেস্ট করে মাথায় দশ মিনিট মাসাজ করুন।
কীভাবে বানাবেন দই আর অ্যালোভেরা পেস্ট?
  দুই চামচ টক দইয়ের সঙ্গে মিশিয়ে দিন এক চামচ অ্যালোভেরা, ব্যাস হয়ে গেছে।
মাসাজ শেষে সেম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

২১ঃ তিলের তেল: 
বহু আয়ুর্বেদিক ওষুধে বেস অয়েল হিসেবে তিলের তেল ব্যবহার করা হয়। এই তেল আপনার  চুলের বৃদ্ধিতে হেল করবে এবং আপনার   স্ক্যাল্পের সংক্রমণ কমাতে সাহায্য করবে।


২২ঃ অকালে চুল সাদা বা পেকে যাওয়া ঠেকাতে কারি  পাতা ঃ 

তরকারিতে কারি পাতার ব্যাবহার হইত জানেন। কিন্তু চুলের যত্নেও কারি পাতা কার্যকর এটা হইতো জানেন না।
চুলে দুই ভাবে কারি পাতা ইউজ করতে পারেন।
এক ঃ নারিকেল তেলের সাথে কারি পাতা মিশিয়ে।
নারিকেল তেলে টাটকা টাটকা কারি পাতা ফুটাবেন তারপর তেল ঠাণ্ডা করে চুলে লাগান।
দুইঃ পানি দিয়ে কারি পাতা বেটে সেই পেস্ট আনার মাথার ত্বক ও চুলে লাগান।
আশা করি ভাল ফল পাবেন।

২৩ঃ ব্যায়াম ঃ আপনার শরীর অলস বসে থাকলে অক্সিজেন চলাচলে সমস্যা হয়, চুলে পর্যাপ্ত অক্সিজেন জেতে পারেনা ফলে আপনার চুল পড়ে জেতে পারে।
তাই দেহের রক্ত সঞ্চালন ঠিক রাখতে রেগুলার ব্যায়াম করবেন। এজন্য আপনাকে জিমে জেতেই হবে এমন টা না। ঘরেই করতে পারবেন। একটু চেষ্টা করুন।

২৪ঃপানি ঃ চুল পড়া খুশকি হওয়া সহ না না সমস্যার কারন পানি। আপনি যে পানি ইউজ করেন তা যদি পরিষ্কার না হয় তাহলে সেই পানি আপনার চুলের ক্ষতি করবে এটাই স্বাভাবিক। তাই পরিস্কার পানি ইউজ করুন।

২৫ঃ চুলে রং ঃ চুলে রং করা চুলের জন্য ক্ষতিকর।  একেতো রং এর কেমিক্যাল মান সম্মত কিনা তা জানা নেই তার উপর রং!!! তাই চুল রং করা থেকে বিরত থাকুন।


  নতুন চুল গজাতে পেঁয়াজ


২৬ঃ চুলের যত্নে পেয়াজঃ কীভাবে দিবেন ? চুলে পেঁয়াজ দেয়ার নিয়ম ?

পেয়াজ ভাল করে বেটে শক্ত করে ছেকে রস বের করে নিন। এবার পেয়াজের রস মাথায় চুলের গোঁড়ায় গোঁড়ায় ভাল করে মাসাজ করুন। বিশ পচিশ মিনিট রেখে দিয়ে ভাল করে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে মিনিমাম দুইবার দেওয়ার চেষ্টা করুন। 

    Image result for পেঁয়াজ"



২৭ঃ রুক্ষ চুলে কলার পেস্ট ঃ  একটা কলার পেস্টের সাথে এক চামচ মধু আর আর লেবুর রস মিশিয়ে মাথায় লাগান । শুকানো পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলুন।


                                                                                 



                                                                   TAGS

অ্যালোভেরার অপকারিতা অ্যালোভেরার উপকারিতা অপকারিতা অ্যালোভেরা চুলে দেওয়ার নিয়ম অ্যালোভেরা কিভাবে খেতে হয় চুলের যত্নে অ্যালোভেরার উপকারিতা অ্যালোভেরা ছেলেদের চুলের যত্নে ডিম ছেলেদের চুলের যত্নে সরিষার তেল ছেলেদের চুলের জন্য ভালো শ্যাম্পু ছেলেদের চুলের ডিজাইন ছেলেদের বড় চুলের যত্ন ছেলেদের চুলে কন্ডিশনার ব্যবহারের নিয়ম


শেষ এবার আপনারা চলে জেতে পারেন । নিচের লেখা পড়ে লাভ নেই বে হু দা লেখা। 


অ্যালোপেসিয়া আরিটা কী - 

 অ্যালোপেসিয়া আইরিটা হ'ল অটোইমিউন ডিজিজের সাথে যুক্ত একটি সাধারণ সমস্যা, যার ফলে মাথার চুল খুব দ্রুত পড়তে শুরু করে এবং মাথার দাগ তৈরি করে। এই সমস্যা দেখা দেয় যখন ইমিউনিটি সিস্টেমটি মাথার চুলগুলিতে আক্রমণ করে। তিনি অনুভব করেন যে মাথার চুলগুলি আমাদের দেহের ক্ষতি করতে পারে এবং তারপরে অটোয়ানটিবডি নামে একটি প্রোটিন প্রকাশ করে যা স্বাস্থ্যকর কোষগুলিতে আক্রমণ করে। যার কারণে, মাথার চুল খুব দ্রুত পড়তে শুরু করে, যদিও এটি আবারও আসে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সাধারণত জীবাণু যেমন ব্যাকটিরিয়া এবং ভাইরাস থেকে রক্ষা করে।

খুব কম ক্ষেত্রেই দেখা গেছে যে অনাক্রম্যতা ব্যবস্থা কেবল মাথার চুলকেই নয়, পুরো শরীরের চুলকেও আক্রমণ করে। এক্ষেত্রে পুরো শরীরের চুল পড়ে যায়। তবে সময় মতো চিকিত্সা করে সহজেই এ রোগ এড়ানো যায়।

অ্যালোপেসিয়া আর্টাটার কারণগুলি - 

অ্যালোপেসিয়া এমন একটি রোগ যা প্রতিরোধ ব্যবস্থার সাথে যুক্ত যা সাদা রক্তকণিকা চুলের ক্ষয় কোষকে আক্রমণ করে এবং সঙ্কুচিত করে চুলের গঠনও ধীর করে দেয়, যদিও এই রোগটি বেশিরভাগ কোনও পরিবারের কারণে হয়। কোনও সদস্যের কাছ থেকে আসে অর্থাৎ জিনগতভাবে বা যার পরিবারে কারওর মধ্যে টাইপ 1 ডায়াবেটিস বা রিউম্যাটয়েড আর্থ্রাইটিসের মতো রোগ রয়েছে
অ্যালোপেসিয়া এরটের প্রধান কারণ।


ডায়াবেটিস

একদিনে 100 টি চুল ভাঙার ক্ষেত্রে সাধারণ হিসাবে দেখা যায়, তবে এই রোগে চুল যত তাড়াতাড়ি তা বাড়ায় না। হয়। অর্থাৎ, এই চক্রটি খারাপ হয়ে যায় যার কারণে মাথায় দাগগুলি তৈরি হয়।

অ্যালোপেসিয়া আর্টাটার লক্ষণসমূহ - হিন্দিতে অ্যালোপেসিয়া আরামের সংশ্লেষসমূহ হ'ল অ্যালোপেসিয়া আইরিটা 

প্রধান লক্ষণ হ'ল চুল পড়া যা মাথায় দাগ সৃষ্টি করে। এ ছাড়া পুরো দেহের চুল অনেক ক্ষেত্রেই পড়ে। বালিশে বা গোসল করার সময় আপনি আপনার ভাঙা চুল অনুভব করেন এবং চুল খুব পাতলা হয়ে যায়। পুরুষদের মধ্যে চুল মাথার সামনের এবং মাঝের মাঝামাঝি সময়ে শুরু হয় এবং মহিলাদের ক্ষেত্রে মাথার উপরের অংশ থেকে চুল পড়া শুরু হয়। এতে পুরুষেরা সম্পূর্ণ টাক পড়তে পারে তবে মহিলারা সম্পূর্ণ টাক নন ..
এগুলি ছাড়াও অ্যালোপেসিয়া এরটের কয়েকটি প্রধান লক্ষণ রয়েছে যা এর মতো।
মাথার মুদ্রার আকারে চুল ব্রাশ করুন। 
মুখের চুল মানে দাড়ি এবং চোখের পাতা ছোট করা। 
মাথায় সাদা রেখা দেখুন 
চিঁ চিঁ টাক 
মাথা বর্ণন সাদা স্পটের মধ্যে 
পেরেক তরলীকরণ এবং বিদারণ 

মাথায় চুলকানি হতে 
, তথ্য অনুযায়ী, মানুষ 30% সম্পর্কে ঘটা পারেন চুল দিয়ে টাক areata ভোগা বা তারপরে টাক পড়ে যায়।
অ্যালোপেসিয়া অ্যারিটারের চিকিত্সা - হিন্দিতে অ্যালোপেসিয়া অঞ্চলের চিকিত্সা 
আপনি জেনে খুশি হবেন যে অ্যালোপেসিয়া আইরিটা চিকিত্সা করা সম্ভব, যদিও এটি ব্যক্তির উপর নির্ভর করে কারণ অনেকে ভাঙার পরে আবার চুল বাড়ায়, তবে অনেকেরই বৃদ্ধি হয় না। এমন পরিস্থিতিতে চিকিৎসকরা রোগীকে এটি দেখার পরে পর্যালোচনা করেন এবং মাথার ফাঁকা জায়গাটি পরীক্ষা করেন।

স্কাল্প বায়োপসি
এতে চিকিৎসকরা ত্বকের বায়োপসি করেন এবং ত্বকে কোনও ছত্রাকের সংক্রমণ রয়েছে কিনা তা খুঁজে বের করেন। মাথার ত্বকের বায়োপসিতে আমরা মাথা থেকে এক টুকরো ভর নিয়ে বিশ্লেষণ করি।

রক্ত পরীক্ষা
যদি অনাক্রম্যতা সম্পর্কিত কোনও রোগ থাকে তবে ডাক্তার রক্ত ​​পরীক্ষা করার পরামর্শ দেন। রক্ত পরীক্ষা করে দেখা যায় যে রক্তে একটি অ্যান্টিবডি রয়েছে যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে অসুস্থ করে তুলছে।
চিকিত্সা
রোগীর বিশেষ চিকিত্সা চিকিত্সা করা হয়। 

রোগীকে মাথার ত্বকে লাগানোর জন্য ও পরে কিছু খাওয়ার জন্য ওষুধ দেওয়া হয়। শরীরে আয়রন ও দস্তার কারণে চুলও ভেঙে যায়, তারপরে ঘাটতি পূরণ করার জন্য ওষুধ দেওয়া হয়।
অ্যালোপেসিয়া অ্যারেটাতে অ্যালোপেসিয়া আরাআটা জন্য থেরাপি
অ্যালোপেসিয়া আইয়্যাটার চিকিত্সার জন্য অনেকগুলি থেরাপি পাওয়া যায় যেমন: -

চিকিত্সা-পদ্ধতি বিশেষ
অ্যারোমাথেরাপি
ভেষজ পরিপূরক
ভিটামিন
এই সমস্ত থেরাপি চুল ভাঙ্গা থেকে বাঁচায়, আপনি আপনার সুবিধার্থে যে কোনও থেরাপির চিকিত্সা নিতে পারেন।
অ্যালোপেসিয়া আর্আতা প্রতিরোধ - হিন্দিতে অ্যালোপেসিয়া আরাআতা থেকে প্রতিরোধ
এটি একটি বড় প্রশ্ন, টাক পড়ে যাওয়ার জন্য আমাদের কী করা উচিত। সুতরাং আসুন আমরা আপনাকে বলি যে আপনার বাড়ির কারও যদি এর আগেও অ্যালোপেসিয়া আক্রান্ত হয় এবং আপনি এর লক্ষণগুলিও দেখেন তবে কোনও সুরক্ষা নেই, অর্থাত্ যদি আপনি জিনগতভাবে থাকেন তবে আপনি এড়াতে কোনও উপায় চেষ্টা করতে পারবেন না। এবং যদি আপনার বাড়িতে কেউ না থাকে এবং আপনি এর লক্ষণগুলি দেখছেন তবে আপনি কিছু সতর্কতা অবলম্বন করে এড়াতে পারবেন
চুল বেঁধে রাখবেন না টাই। এমন কোনও চুলের স্টাইল তৈরি করবেন না যা চুল বেঁধে দেয়। 
খুব বেশি কার্ল এবং কার্লিং করার চেষ্টা করবেন না। 
হালকা হাতে শ্যাম্পু লাগান এবং নরম ব্রাশ দিয়ে মেহেদি লাগান। 
চুল পড়ার কারণ হিসাবে ওষুধ সেবন করবেন না। 
চুলে গরম তেল লাগাবেন না। 
সূর্যের আলো এবং অতিবেগুনী রশ্মি থেকে চুলকে রক্ষা করুন।
অ্যালোপেসিয়া অ্যারিটা অর্থাৎ টাক পড়ে আজকাল একটি সাধারণ রোগে পরিণত হয়েছে। এটি সম্পর্কে জেনে আপনি এড়াতে পারবেন, তবে এই রোগটি জিনগত হলেও এটি সহজেই চিকিত্সা করা যায় যাতে আপনার পরবর্তী প্রজন্মের চুল ভাল হতে পারে। আশা করি আপনি এই তথ্যটি পছন্দ করবেন এবং আপনি অবশ্যই আপনার সহকর্মীদের সাথে শেয়ার করবেন যারা এই সমস্যাটির সাথে লড়াই করছেন।
আপনার যদি কোনও প্রশ্ন থাকে, তবে মন্তব্যের মাধ্যমে আপনার বক্তব্য রাখুন এবং অবশ্যই আমাদের আসন্ন সমস্ত নিবন্ধের তাত্ক্ষণিক বিজ্ঞপ্তির জন্য আমাদের সাবস্ক্রাইব করুন।
Next Post Previous Post